, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কলমাকান্দায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা। কলমাকান্দায় ১৭ বছর পর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত। ময়মনসিংহে মৃত্তিকার বিভাগীয় কার্যালয় ও গবেষণাগার উদ্বোধন করেন মহাপরিচালক। আগের আমলের সেই মাফিয়াদেরকে একটি রাজনৈতিক দল প্রশ্রয় দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম।  অস্বাভাবিক গরমে ভুগছেন সারাদেশের মানুষ। আপনার ফোনে কোন ভার্সনের LMC বা GCam সাপোর্ট পাবে এবং কিভাবে সেই ভার্সন ডাউনলোড করবেন অতি সহজেই তা দেখে নিন!! জামালপুর সদর পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ড দাপুনিয়া জলাশয়ে অর্ধগলিত অজ্ঞত’নামা এক মৃত দেহ উদ্ধার। নিখোঁজ যুবদল নেতা শামীমের পরিবারের পাশে ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী।৩ দিনের মধ্যে খোঁজ না মিললে লাগাতার কর্মসূচির হুঁশিয়ারি। ঈশ্বরগঞ্জে গলাকেটে রাকিব হত্যা, মামাতো ভাইসহ অন্যান্য মামলার আসামী গ্রেপ্তার -৬। কেন্দুয়ায় নিখোঁজ যুবদল নেতা শামীম এর পরিবারের পাশে ডক্টর রফিকুল ইসলাম হিলালী।

কেন্দুয়াবাসির গর্ব ড. এ এইচ এম কামাল: জাতীয় পর্যায়ে টেলিযোগাযোগ খাতে বিশেষ সম্মাননা পাচ্ছেন

  • প্রকাশের সময় : ০৭:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫
  • ১৫৭ পড়া হয়েছে

শাহ আলী তৌফিক রিপন ,বিশেষ প্রতিনিধি :

ড. এ এইচ এম কামাল নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার গড়াডোবা ইউনিয়নের শিবপুর আউদাটি গ্রামের এক গর্বিত সন্তান। শিক্ষা, গবেষণা ও প্রযুক্তি খাতে অবদান রেখে তিনি আজ জাতীয় পর্যায়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বীকৃতি পেলেন ।

ড. কামাল বর্তমানে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর নেতৃত্বে বিভাগটি গবেষণা ও প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতায় একটি নতুন মাত্রা পেয়েছে।

আজ ১৭ মে ২০২৫, তাঁর জীবনের একটি বিশেষ দিন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীনস্থ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) কর্তৃক তিনি “টেলিকমিউনিকেশন ও যোগাযোগ খাতে বিশেষ অবদান” শীর্ষক সম্মাননা পদকে ভূষিত হন। দেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে তাঁর গবেষণা, উদ্ভাবনী চিন্তা এবং নীতিনির্ধারণে পরোক্ষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ পদক প্রদান করা হচ্ছে।

গণভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা জনাব আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া তাঁর হাতে পদকটি তুলে দেন বলে জানা গেছে।

ড. কামালের বাবা মরহুম আব্দুল কদ্দুছ একজন আদর্শ শিক্ষক ছিলেন। চার ভাইবোনের মধ্যে দুই বোন ও এক ভাই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন। এ পরিবার শিক্ষা ও মানবিক মূল্যবোধে অনন্য এক দৃষ্টান্ত।

এ অর্জন কেবল ড. কামালের ব্যক্তিগত গৌরব নয়, বরং এটি তাঁর পরিবার, জন্মস্থান কেন্দুয়া এবং জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যও এক বিরল সম্মান।

ড. কামালের আত্মীয়স্বজন, সহকর্মী ও এলাকাবাসী তাঁর এই সাফল্যে অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত। তাঁরা তাঁর ভবিষ্যৎ আরও সমৃদ্ধ হোক এই কামনা জানিয়ে সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন।

জনপ্রিয়

কলমাকান্দায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা।

কেন্দুয়াবাসির গর্ব ড. এ এইচ এম কামাল: জাতীয় পর্যায়ে টেলিযোগাযোগ খাতে বিশেষ সম্মাননা পাচ্ছেন

প্রকাশের সময় : ০৭:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫

শাহ আলী তৌফিক রিপন ,বিশেষ প্রতিনিধি :

ড. এ এইচ এম কামাল নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার গড়াডোবা ইউনিয়নের শিবপুর আউদাটি গ্রামের এক গর্বিত সন্তান। শিক্ষা, গবেষণা ও প্রযুক্তি খাতে অবদান রেখে তিনি আজ জাতীয় পর্যায়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বীকৃতি পেলেন ।

ড. কামাল বর্তমানে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর নেতৃত্বে বিভাগটি গবেষণা ও প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতায় একটি নতুন মাত্রা পেয়েছে।

আজ ১৭ মে ২০২৫, তাঁর জীবনের একটি বিশেষ দিন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীনস্থ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) কর্তৃক তিনি “টেলিকমিউনিকেশন ও যোগাযোগ খাতে বিশেষ অবদান” শীর্ষক সম্মাননা পদকে ভূষিত হন। দেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে তাঁর গবেষণা, উদ্ভাবনী চিন্তা এবং নীতিনির্ধারণে পরোক্ষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ পদক প্রদান করা হচ্ছে।

গণভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা জনাব আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া তাঁর হাতে পদকটি তুলে দেন বলে জানা গেছে।

ড. কামালের বাবা মরহুম আব্দুল কদ্দুছ একজন আদর্শ শিক্ষক ছিলেন। চার ভাইবোনের মধ্যে দুই বোন ও এক ভাই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন। এ পরিবার শিক্ষা ও মানবিক মূল্যবোধে অনন্য এক দৃষ্টান্ত।

এ অর্জন কেবল ড. কামালের ব্যক্তিগত গৌরব নয়, বরং এটি তাঁর পরিবার, জন্মস্থান কেন্দুয়া এবং জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যও এক বিরল সম্মান।

ড. কামালের আত্মীয়স্বজন, সহকর্মী ও এলাকাবাসী তাঁর এই সাফল্যে অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত। তাঁরা তাঁর ভবিষ্যৎ আরও সমৃদ্ধ হোক এই কামনা জানিয়ে সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন।