, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কলমাকান্দায় সানমুন বহুমুখী সমবায় সমিতির ঈদ সামগ্রী ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ কেন্দুয়ায় নওপাড়া পাঁকাঘাট বড় পুকুরের পাড় ভেঙে সাধারণ মানুষের কয়েক লাখ টাকা ক্ষতি  রুপসায় দেড় কেজি গাজা সহ গ্রেফতার ২ জন। খুবিতে ২ কোটি ৫ লাখ টাকা গবেষণা অনুদানের চেক বিতরন।  তেরখাদায় ছয়মাস নেই মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, কার্যক্রমে স্থবিরতা।  কেন্দুয়ায় পানিতে ডুবে দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী নিধির মর্মান্তিক মৃত্যু। কেন্দুয়ায় রেনট্রি গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় নারীর মরদেহ উদ্ধার, পরিচয় শনাক্ত। কেন্দুয়ায় গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষন জয়পুরহাটে এলজিইডিতে ঘুষ কেলেঙ্কারি  বিক্ষোভ, স্মারকলিপি প্রদান নির্মাণ কাজে পোড়ানো ইটের বিকল্প হিসাবে ব্লকের ব্যবহার শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

কেন্দুয়াবাসির গর্ব ড. এ এইচ এম কামাল: জাতীয় পর্যায়ে টেলিযোগাযোগ খাতে বিশেষ সম্মাননা পাচ্ছেন

  • প্রকাশের সময় : ০৭:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫
  • ১০৭ পড়া হয়েছে

শাহ আলী তৌফিক রিপন ,বিশেষ প্রতিনিধি :

ড. এ এইচ এম কামাল নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার গড়াডোবা ইউনিয়নের শিবপুর আউদাটি গ্রামের এক গর্বিত সন্তান। শিক্ষা, গবেষণা ও প্রযুক্তি খাতে অবদান রেখে তিনি আজ জাতীয় পর্যায়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বীকৃতি পেলেন ।

ড. কামাল বর্তমানে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর নেতৃত্বে বিভাগটি গবেষণা ও প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতায় একটি নতুন মাত্রা পেয়েছে।

আজ ১৭ মে ২০২৫, তাঁর জীবনের একটি বিশেষ দিন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীনস্থ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) কর্তৃক তিনি “টেলিকমিউনিকেশন ও যোগাযোগ খাতে বিশেষ অবদান” শীর্ষক সম্মাননা পদকে ভূষিত হন। দেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে তাঁর গবেষণা, উদ্ভাবনী চিন্তা এবং নীতিনির্ধারণে পরোক্ষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ পদক প্রদান করা হচ্ছে।

গণভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা জনাব আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া তাঁর হাতে পদকটি তুলে দেন বলে জানা গেছে।

ড. কামালের বাবা মরহুম আব্দুল কদ্দুছ একজন আদর্শ শিক্ষক ছিলেন। চার ভাইবোনের মধ্যে দুই বোন ও এক ভাই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন। এ পরিবার শিক্ষা ও মানবিক মূল্যবোধে অনন্য এক দৃষ্টান্ত।

এ অর্জন কেবল ড. কামালের ব্যক্তিগত গৌরব নয়, বরং এটি তাঁর পরিবার, জন্মস্থান কেন্দুয়া এবং জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যও এক বিরল সম্মান।

ড. কামালের আত্মীয়স্বজন, সহকর্মী ও এলাকাবাসী তাঁর এই সাফল্যে অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত। তাঁরা তাঁর ভবিষ্যৎ আরও সমৃদ্ধ হোক এই কামনা জানিয়ে সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন।

জনপ্রিয়

কলমাকান্দায় সানমুন বহুমুখী সমবায় সমিতির ঈদ সামগ্রী ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

কেন্দুয়াবাসির গর্ব ড. এ এইচ এম কামাল: জাতীয় পর্যায়ে টেলিযোগাযোগ খাতে বিশেষ সম্মাননা পাচ্ছেন

প্রকাশের সময় : ০৭:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫

শাহ আলী তৌফিক রিপন ,বিশেষ প্রতিনিধি :

ড. এ এইচ এম কামাল নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার গড়াডোবা ইউনিয়নের শিবপুর আউদাটি গ্রামের এক গর্বিত সন্তান। শিক্ষা, গবেষণা ও প্রযুক্তি খাতে অবদান রেখে তিনি আজ জাতীয় পর্যায়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বীকৃতি পেলেন ।

ড. কামাল বর্তমানে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর নেতৃত্বে বিভাগটি গবেষণা ও প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতায় একটি নতুন মাত্রা পেয়েছে।

আজ ১৭ মে ২০২৫, তাঁর জীবনের একটি বিশেষ দিন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীনস্থ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) কর্তৃক তিনি “টেলিকমিউনিকেশন ও যোগাযোগ খাতে বিশেষ অবদান” শীর্ষক সম্মাননা পদকে ভূষিত হন। দেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে তাঁর গবেষণা, উদ্ভাবনী চিন্তা এবং নীতিনির্ধারণে পরোক্ষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ পদক প্রদান করা হচ্ছে।

গণভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা জনাব আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া তাঁর হাতে পদকটি তুলে দেন বলে জানা গেছে।

ড. কামালের বাবা মরহুম আব্দুল কদ্দুছ একজন আদর্শ শিক্ষক ছিলেন। চার ভাইবোনের মধ্যে দুই বোন ও এক ভাই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন। এ পরিবার শিক্ষা ও মানবিক মূল্যবোধে অনন্য এক দৃষ্টান্ত।

এ অর্জন কেবল ড. কামালের ব্যক্তিগত গৌরব নয়, বরং এটি তাঁর পরিবার, জন্মস্থান কেন্দুয়া এবং জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যও এক বিরল সম্মান।

ড. কামালের আত্মীয়স্বজন, সহকর্মী ও এলাকাবাসী তাঁর এই সাফল্যে অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত। তাঁরা তাঁর ভবিষ্যৎ আরও সমৃদ্ধ হোক এই কামনা জানিয়ে সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন।