, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কলমাকান্দায় সানমুন বহুমুখী সমবায় সমিতির ঈদ সামগ্রী ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ কেন্দুয়ায় নওপাড়া পাঁকাঘাট বড় পুকুরের পাড় ভেঙে সাধারণ মানুষের কয়েক লাখ টাকা ক্ষতি  রুপসায় দেড় কেজি গাজা সহ গ্রেফতার ২ জন। খুবিতে ২ কোটি ৫ লাখ টাকা গবেষণা অনুদানের চেক বিতরন।  তেরখাদায় ছয়মাস নেই মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, কার্যক্রমে স্থবিরতা।  কেন্দুয়ায় পানিতে ডুবে দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী নিধির মর্মান্তিক মৃত্যু। কেন্দুয়ায় রেনট্রি গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় নারীর মরদেহ উদ্ধার, পরিচয় শনাক্ত। কেন্দুয়ায় গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষন জয়পুরহাটে এলজিইডিতে ঘুষ কেলেঙ্কারি  বিক্ষোভ, স্মারকলিপি প্রদান নির্মাণ কাজে পোড়ানো ইটের বিকল্প হিসাবে ব্লকের ব্যবহার শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

সংসার ভাঙার কারিগর 

  • প্রকাশের সময় : ১১:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫
  • ৪৪ পড়া হয়েছে

তাছলিমা আক্তার মুক্তা ς

সাজের বাক্স আলমারিতে সেই যে কবে তুলে

সংসারের কাজের চাপে সাজতে গেছি ভুলে,

একটা সময় ভালো লাগতো সুন্দর করে সাজতে

এখন আমি সময় পাইনা আমার দাঁতগুলো মাজতে।

ঘুমিয়ে ঘুমিয়েও চিন্তা করি রান্না করতে হবে

রান্না খেতে ভালো না হলে কথা শুনবো তবে।

সবার জন্য রান্না করবো আলাদা আলাদা খাবার

এতো কাজ করার পরেও কথা শুনাবে আবার।

বাবার বাড়িতে হাতে খেতাম না মা খাইয়ে দিতো

কোনো আবদার করার আগেই সামনে এসে যেতো।

সেই আমিটা সবার জন্য রান্না করি রোজ

হাত খানা পুড়ে গেলেও নেয়না কেহ খোঁজ ।

এটাই হলো মেয়ে মানুষ তাদের নাম নারী ,

রান্না ঘরে কাটায় জীবন পড়ে একটা শাড়ি।

বিশ বছর বয়স হলে পরেই মনে হয় যেন আশি

বাবার বাড়ির রাজরানীটা স্বামীর ঘরে দাসী ।

স্বামীর সংসারের গ্লানি টেনে মেয়েরা সব

নিজের ইচ্ছে গুলোর দিয়ে যায় কবর ,

এ-ই নারীদের সবাই বলে বিষধর সাপ কালনাগিনী

নারীরাই নাকি সংসার ভাঙা কারিগর।

জনপ্রিয়

কলমাকান্দায় সানমুন বহুমুখী সমবায় সমিতির ঈদ সামগ্রী ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

সংসার ভাঙার কারিগর 

প্রকাশের সময় : ১১:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫

তাছলিমা আক্তার মুক্তা ς

সাজের বাক্স আলমারিতে সেই যে কবে তুলে

সংসারের কাজের চাপে সাজতে গেছি ভুলে,

একটা সময় ভালো লাগতো সুন্দর করে সাজতে

এখন আমি সময় পাইনা আমার দাঁতগুলো মাজতে।

ঘুমিয়ে ঘুমিয়েও চিন্তা করি রান্না করতে হবে

রান্না খেতে ভালো না হলে কথা শুনবো তবে।

সবার জন্য রান্না করবো আলাদা আলাদা খাবার

এতো কাজ করার পরেও কথা শুনাবে আবার।

বাবার বাড়িতে হাতে খেতাম না মা খাইয়ে দিতো

কোনো আবদার করার আগেই সামনে এসে যেতো।

সেই আমিটা সবার জন্য রান্না করি রোজ

হাত খানা পুড়ে গেলেও নেয়না কেহ খোঁজ ।

এটাই হলো মেয়ে মানুষ তাদের নাম নারী ,

রান্না ঘরে কাটায় জীবন পড়ে একটা শাড়ি।

বিশ বছর বয়স হলে পরেই মনে হয় যেন আশি

বাবার বাড়ির রাজরানীটা স্বামীর ঘরে দাসী ।

স্বামীর সংসারের গ্লানি টেনে মেয়েরা সব

নিজের ইচ্ছে গুলোর দিয়ে যায় কবর ,

এ-ই নারীদের সবাই বলে বিষধর সাপ কালনাগিনী

নারীরাই নাকি সংসার ভাঙা কারিগর।