, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দীর্ঘদিনের জলাবদ্ধতা নিরসনে ছনকান্দা পশ্চিম পাড়ায় ড্রেন ও রাস্তা নির্মাণ কাজ শুরু।

  • প্রকাশের সময় : ১১:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ জুন ২০২৫
  • ৬০ পড়া হয়েছে

জাকিরুল ইসলাম বাবু,জামালপুর প্রতিনিধি;

জামালপুর জেলার ছনকান্দা পশ্চিম পাড়ার ইনআমিয়া ইসলামিয়া কওমী মাদ্রাসা ও এতিমখানা সংলগ্ন এলাকায় দীর্ঘদিনের তীব্র জলাবদ্ধতার কারণে স্থানীয়দের সীমাহীন দুর্ভোগের অবসান হতে চলেছে। আজ ১লা জুন জামালপুর জেলা জিয়া সাইবার ফোর্সের আহ্বায়ক এম এ শুভ পাঠানের উদ্যোগে এই এলাকায় ড্রেন ও রাস্তা নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। এতে এলাকার মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে এবং যথেষ্ট আনন্দিত।

দীর্ঘদিন ধরে এই এলাকায় সামান্য বৃষ্টিতেই পানি জমে যেত, যার ফলে মসজিদে যাতায়াত করা মুসল্লিদের জন্য অত্যন্ত কষ্টকর ছিল। পথচারীদেরও চরম দুর্ভোগ পোহাতে হতো। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা বারবার আশ্বাস দিলেও কার্যকর কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।

অবশেষে জিয়া সাইবার ফোর্সের আহ্বায়ক এম এ শুভ পাঠানের ব্যক্তিগত উদ্যোগে এই জনগুরুত্বপূর্ণ কাজটি শুরু হওয়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে আশার সঞ্চার হয়েছে। স্থানীয়রা আশা করছেন, এই নির্মাণ কাজ শেষ হলে জলাবদ্ধতার সমস্যা দূর হবে এবং দৈনন্দিন জীবনযাত্রা স্বাভাবিক হবে।

জনপ্রিয়

দীর্ঘদিনের জলাবদ্ধতা নিরসনে ছনকান্দা পশ্চিম পাড়ায় ড্রেন ও রাস্তা নির্মাণ কাজ শুরু।

প্রকাশের সময় : ১১:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ জুন ২০২৫

জাকিরুল ইসলাম বাবু,জামালপুর প্রতিনিধি;

জামালপুর জেলার ছনকান্দা পশ্চিম পাড়ার ইনআমিয়া ইসলামিয়া কওমী মাদ্রাসা ও এতিমখানা সংলগ্ন এলাকায় দীর্ঘদিনের তীব্র জলাবদ্ধতার কারণে স্থানীয়দের সীমাহীন দুর্ভোগের অবসান হতে চলেছে। আজ ১লা জুন জামালপুর জেলা জিয়া সাইবার ফোর্সের আহ্বায়ক এম এ শুভ পাঠানের উদ্যোগে এই এলাকায় ড্রেন ও রাস্তা নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। এতে এলাকার মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে এবং যথেষ্ট আনন্দিত।

দীর্ঘদিন ধরে এই এলাকায় সামান্য বৃষ্টিতেই পানি জমে যেত, যার ফলে মসজিদে যাতায়াত করা মুসল্লিদের জন্য অত্যন্ত কষ্টকর ছিল। পথচারীদেরও চরম দুর্ভোগ পোহাতে হতো। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা বারবার আশ্বাস দিলেও কার্যকর কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।

অবশেষে জিয়া সাইবার ফোর্সের আহ্বায়ক এম এ শুভ পাঠানের ব্যক্তিগত উদ্যোগে এই জনগুরুত্বপূর্ণ কাজটি শুরু হওয়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে আশার সঞ্চার হয়েছে। স্থানীয়রা আশা করছেন, এই নির্মাণ কাজ শেষ হলে জলাবদ্ধতার সমস্যা দূর হবে এবং দৈনন্দিন জীবনযাত্রা স্বাভাবিক হবে।