, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টাকার অভাবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারছে না নীলফামারীর আফসি।

  • প্রকাশের সময় : ০৯:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
  • ৮৯ পড়া হয়েছে

নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি, খোকনুজ্জামান খোকন।

নীলফামারীর জলঢাকা খুটামারার হরিশ্চন্দ্রপাঠ ১ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা হুমায়রা আক্তার আফসি পিতা মো: আসাদুজ্জামান আসাদ। মাতা : নাজমা আক্তার।

হুমায়রা আক্তার আফসি তিন ভাই বোনের মধ্যে বড়। সে ছোট থেকেই পড়াশোনায় খুব মনোযোগী ছিলেন, নীলসাগর ক্যাডেট স্কুল থেকে জেএস সি তে জিপিএ ৫০০ নাম্বার পেয়ে সাধারন বৃত্তি পেয়েছিলেন। এয়ার ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এসএসসি জিপিএ ৫ ফাইভ পেয়েছেন। সর্বশেষ এইচ এস সিতে নীলফামারী সরকারি কলেজ থেকে জিপিএ ৫ ফাইভ পেয়েছেন। এবং ভর্তি পরীক্ষায় জামালপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ফিশারিজ বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েও টাকার অভাবে ভর্তি হতে পারছে না নীলফামারীর আফসি।

আফসির বাবা বলেন আমি হরিশ্চন্দ্রপাঠ স্কুলের অফিস সহায়ক পদে চাকুরী করি। সামান্য বেতন পাই ১৩৬৭৪ তের হাজার ছয় শত চুয়াওর টাকা তারমধ্যে সোনালী ব্যাংক কেটে নেয় ১১০০০ এগার হাজার টাকা। ২৬৭৪ দুই হাজার ছয়শত চুয়াত্তর টাকা দিয়ে আফসির পড়াশোনার খরচ। ছেলে আলিফের চিকিৎসা ব্যয়বহুল করা অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। তিনি আরো বলেন জেলা প্রশাসক মহোদয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মহোদয় তেনারা যদি আফসির পাশে এসে দাঁড়াতেন। এবং সমাজের বিত্তবান লোক আমার মেয়ের পাশে এসে দাঁড়াতেন। হয়তোবা আফসির স্বপ্নগুলো পরিপূর্ণ হতো। আমি আমার মেয়েকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত মানুষ হিসেবে দেখতে চাই কিন্তু আমি একজন অসহায় পিতা। স্কুল এবং কলেজে কো একটিভেটেস কারিকুলাম বিভিন্ন ক্রেস্ট পেয়েছে হুমায়রা আক্তার আফসি কিন্তু পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির ব্যাপারে দিশেহারা আমিও তার মা। ভর্তি খরচ ১৯ হাজার টাকা পারলে আমার মেয়েটির পড়াশোনার খরচ বাবদ আমাকে সহযোগিতা করুন।

আফসির বাবার বিকাশ 01403659087

জনপ্রিয়

টাকার অভাবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারছে না নীলফামারীর আফসি।

প্রকাশের সময় : ০৯:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫

নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি, খোকনুজ্জামান খোকন।

নীলফামারীর জলঢাকা খুটামারার হরিশ্চন্দ্রপাঠ ১ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা হুমায়রা আক্তার আফসি পিতা মো: আসাদুজ্জামান আসাদ। মাতা : নাজমা আক্তার।

হুমায়রা আক্তার আফসি তিন ভাই বোনের মধ্যে বড়। সে ছোট থেকেই পড়াশোনায় খুব মনোযোগী ছিলেন, নীলসাগর ক্যাডেট স্কুল থেকে জেএস সি তে জিপিএ ৫০০ নাম্বার পেয়ে সাধারন বৃত্তি পেয়েছিলেন। এয়ার ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এসএসসি জিপিএ ৫ ফাইভ পেয়েছেন। সর্বশেষ এইচ এস সিতে নীলফামারী সরকারি কলেজ থেকে জিপিএ ৫ ফাইভ পেয়েছেন। এবং ভর্তি পরীক্ষায় জামালপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ফিশারিজ বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েও টাকার অভাবে ভর্তি হতে পারছে না নীলফামারীর আফসি।

আফসির বাবা বলেন আমি হরিশ্চন্দ্রপাঠ স্কুলের অফিস সহায়ক পদে চাকুরী করি। সামান্য বেতন পাই ১৩৬৭৪ তের হাজার ছয় শত চুয়াওর টাকা তারমধ্যে সোনালী ব্যাংক কেটে নেয় ১১০০০ এগার হাজার টাকা। ২৬৭৪ দুই হাজার ছয়শত চুয়াত্তর টাকা দিয়ে আফসির পড়াশোনার খরচ। ছেলে আলিফের চিকিৎসা ব্যয়বহুল করা অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। তিনি আরো বলেন জেলা প্রশাসক মহোদয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মহোদয় তেনারা যদি আফসির পাশে এসে দাঁড়াতেন। এবং সমাজের বিত্তবান লোক আমার মেয়ের পাশে এসে দাঁড়াতেন। হয়তোবা আফসির স্বপ্নগুলো পরিপূর্ণ হতো। আমি আমার মেয়েকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত মানুষ হিসেবে দেখতে চাই কিন্তু আমি একজন অসহায় পিতা। স্কুল এবং কলেজে কো একটিভেটেস কারিকুলাম বিভিন্ন ক্রেস্ট পেয়েছে হুমায়রা আক্তার আফসি কিন্তু পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির ব্যাপারে দিশেহারা আমিও তার মা। ভর্তি খরচ ১৯ হাজার টাকা পারলে আমার মেয়েটির পড়াশোনার খরচ বাবদ আমাকে সহযোগিতা করুন।

আফসির বাবার বিকাশ 01403659087