, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাজারগাঁওয়ে সামান্য বিষয় কথা কাটাকাটি নিয়ে হামলায় আহত নাজমুল নামে এক যুবক।

  • প্রকাশের সময় : ০৮:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
  • ৩৫ পড়া হয়েছে

হাজীগঞ্জ প্রতিনিধ:

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার ১ নং রাজারগাঁও ইউনিয়নে গাড়িতে যাত্রী উঠানো কে কেন্দ্র করে রক্তক্ষয়ী হামলার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাত ৮ ঘটিকায় কাশিম মুন্সির নেতৃত্বে ১৫/২০ জনের একটি সন্ত্রাসী দল হত্যার উদ্দেশ্য নাজমুল কে দরে রাতের অন্ধকারে ইট দিয়ে থেতলিয়ে দেয়,

আহত নাজমুলকে দ্রুত উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে প্রেরণ করে। বর্তমানে তারা আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এই বিষয় আহত নাজমুলের মামা মহসিন বকাউল বলেন আমার মোবাইলে ফোন দিয়ে কাশেম মুন্সি বলেন আমার ভাগিনার সাথে ওনার চাচাতো বোন লাভলী বেগমের সাথে সিএনজিতে উঠা নিয়ে কথা কাটাকাটি হয় এবং আমার ভাগিনা নাজমুল নাকি লাবলী বেগমের অসদাচরণ করেন, এবং এই বিষয়ে আমার মতামত চান আমি তাদেরকে বলি কি হয়েছে আমি আসি আইসা দেখবো দেখে কথা বলবো, আর যদি আপনাদের বেশি জরুরী মনে করেন আমার অপেক্ষা না করলে আপনারা নিজেরা বিচার করেন এই বলে আমি ফোন রেখে দেই। ১০ মিনিট পর আমাকে আবার ফোন দিযে ওনারা বলে আমি যেন এসে এটা সমাধান করে দেই তখন আমি বললাম আমি দোকান বন্ধ করে আসতেছি আমি দোকান বন্ধ করতে ১০ থেকে ১৫ মিনিট সময় লাগে। ২০ মিনিট পর একজন আমাকে ফোন দিয়ে বলল আপনার ভাগিনা কে15 থেকে ২০ জন লোক রাস্তার মধ্যে শুইয়ে মারতেছে। আমি বাড়িতে এসে দেখতে পাই মারামারির কথা শুনে আমার মা এবং আমার বোন ওকে উদ্ধার করতে যায়, সন্ত্রাসীরা ওখনে আমার মা এবং আমার বোনের উপর হামলা করে। তাদের অবস্থা অসংখ্যজনক দেখে আমি দ্রুত আমার মা আমার বোন এবং আমার ভাগিনাকে নিয়ে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করাই।পরের দিন সকালে আমি ওনাদের বাড়িতে যাই এবং উনাদের কাছে জানতে চাই কেন আমার ভাগিনা কে এমন ভাবে মারা হলো তখন কাশিম মুন্সি ও তাদের সন্ত্রাসী বাহিরে আমাকে হুমকি দেয়ে আমাকে কেটা ফেল্লে কে কি করবে। আমি আবার সকালে বাড়িতে যাই বাড়িতে গিয়ে ওনাদের কাছে জানতে চাই আমি এবং উনারও আমাকে বলে সাথে সামান্য কথা কাটাকাটি হয়েছে এ বিষয়ে আমাকে জানালে আমি তাৎক্ষণিক আমার দোকান বন্ধ করে তাদের সাথে কথা বলতে যাওয়ার সময় আমার ফোনে একটি কল আসে যে আমার ভাগিনাকে ১৫/২০ মিলে মারধর করছে এই খবর শুনে তার মা এবং তার নানা-নানি ছুটে যায় ঘটনাস্থলে তাদেরকেও মারধর করে তাৎক্ষণিক আমি ছুটে যাই ঘটনাস্থলে গিয়ে আমার ভাগিনাকে হাসপাতালে নিয়ে যাই, আজকে সকালে তাদের সাথে এই বিষয়ে কথা বলতে গেলে তারা আমাকে মারার হুমকি দেয় ,

আমি এ ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও কঠোর শাস্তির দাবি করছি।

জনপ্রিয়

রাজারগাঁওয়ে সামান্য বিষয় কথা কাটাকাটি নিয়ে হামলায় আহত নাজমুল নামে এক যুবক।

প্রকাশের সময় : ০৮:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫

হাজীগঞ্জ প্রতিনিধ:

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার ১ নং রাজারগাঁও ইউনিয়নে গাড়িতে যাত্রী উঠানো কে কেন্দ্র করে রক্তক্ষয়ী হামলার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাত ৮ ঘটিকায় কাশিম মুন্সির নেতৃত্বে ১৫/২০ জনের একটি সন্ত্রাসী দল হত্যার উদ্দেশ্য নাজমুল কে দরে রাতের অন্ধকারে ইট দিয়ে থেতলিয়ে দেয়,

আহত নাজমুলকে দ্রুত উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে প্রেরণ করে। বর্তমানে তারা আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এই বিষয় আহত নাজমুলের মামা মহসিন বকাউল বলেন আমার মোবাইলে ফোন দিয়ে কাশেম মুন্সি বলেন আমার ভাগিনার সাথে ওনার চাচাতো বোন লাভলী বেগমের সাথে সিএনজিতে উঠা নিয়ে কথা কাটাকাটি হয় এবং আমার ভাগিনা নাজমুল নাকি লাবলী বেগমের অসদাচরণ করেন, এবং এই বিষয়ে আমার মতামত চান আমি তাদেরকে বলি কি হয়েছে আমি আসি আইসা দেখবো দেখে কথা বলবো, আর যদি আপনাদের বেশি জরুরী মনে করেন আমার অপেক্ষা না করলে আপনারা নিজেরা বিচার করেন এই বলে আমি ফোন রেখে দেই। ১০ মিনিট পর আমাকে আবার ফোন দিযে ওনারা বলে আমি যেন এসে এটা সমাধান করে দেই তখন আমি বললাম আমি দোকান বন্ধ করে আসতেছি আমি দোকান বন্ধ করতে ১০ থেকে ১৫ মিনিট সময় লাগে। ২০ মিনিট পর একজন আমাকে ফোন দিয়ে বলল আপনার ভাগিনা কে15 থেকে ২০ জন লোক রাস্তার মধ্যে শুইয়ে মারতেছে। আমি বাড়িতে এসে দেখতে পাই মারামারির কথা শুনে আমার মা এবং আমার বোন ওকে উদ্ধার করতে যায়, সন্ত্রাসীরা ওখনে আমার মা এবং আমার বোনের উপর হামলা করে। তাদের অবস্থা অসংখ্যজনক দেখে আমি দ্রুত আমার মা আমার বোন এবং আমার ভাগিনাকে নিয়ে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করাই।পরের দিন সকালে আমি ওনাদের বাড়িতে যাই এবং উনাদের কাছে জানতে চাই কেন আমার ভাগিনা কে এমন ভাবে মারা হলো তখন কাশিম মুন্সি ও তাদের সন্ত্রাসী বাহিরে আমাকে হুমকি দেয়ে আমাকে কেটা ফেল্লে কে কি করবে। আমি আবার সকালে বাড়িতে যাই বাড়িতে গিয়ে ওনাদের কাছে জানতে চাই আমি এবং উনারও আমাকে বলে সাথে সামান্য কথা কাটাকাটি হয়েছে এ বিষয়ে আমাকে জানালে আমি তাৎক্ষণিক আমার দোকান বন্ধ করে তাদের সাথে কথা বলতে যাওয়ার সময় আমার ফোনে একটি কল আসে যে আমার ভাগিনাকে ১৫/২০ মিলে মারধর করছে এই খবর শুনে তার মা এবং তার নানা-নানি ছুটে যায় ঘটনাস্থলে তাদেরকেও মারধর করে তাৎক্ষণিক আমি ছুটে যাই ঘটনাস্থলে গিয়ে আমার ভাগিনাকে হাসপাতালে নিয়ে যাই, আজকে সকালে তাদের সাথে এই বিষয়ে কথা বলতে গেলে তারা আমাকে মারার হুমকি দেয় ,

আমি এ ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও কঠোর শাস্তির দাবি করছি।