, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কলমাকান্দায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা। কলমাকান্দায় ১৭ বছর পর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত। ময়মনসিংহে মৃত্তিকার বিভাগীয় কার্যালয় ও গবেষণাগার উদ্বোধন করেন মহাপরিচালক। আগের আমলের সেই মাফিয়াদেরকে একটি রাজনৈতিক দল প্রশ্রয় দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম।  অস্বাভাবিক গরমে ভুগছেন সারাদেশের মানুষ। আপনার ফোনে কোন ভার্সনের LMC বা GCam সাপোর্ট পাবে এবং কিভাবে সেই ভার্সন ডাউনলোড করবেন অতি সহজেই তা দেখে নিন!! জামালপুর সদর পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ড দাপুনিয়া জলাশয়ে অর্ধগলিত অজ্ঞত’নামা এক মৃত দেহ উদ্ধার। নিখোঁজ যুবদল নেতা শামীমের পরিবারের পাশে ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী।৩ দিনের মধ্যে খোঁজ না মিললে লাগাতার কর্মসূচির হুঁশিয়ারি। ঈশ্বরগঞ্জে গলাকেটে রাকিব হত্যা, মামাতো ভাইসহ অন্যান্য মামলার আসামী গ্রেপ্তার -৬। কেন্দুয়ায় নিখোঁজ যুবদল নেতা শামীম এর পরিবারের পাশে ডক্টর রফিকুল ইসলাম হিলালী।

মোংলা বন্দরে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন।

  • প্রকাশের সময় : ১০:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
  • ৪৩ পড়া হয়েছে

মোঃ রবিউল হোসেন খান, খুলনা ব্যুরো :

মোংলা বন্দরের ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। এ নিয়ে আজ ১০ জুলাই দুপুরে মোংলা বন্দর কতৃপক্ষের সন্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সন্মেলন আয়োজন করে কতৃপক্ষ। সংবাদ সন্মেলনে বন্দর কতৃপক্ষের সদস্য ( অর্থ) কাজী আবেদ হোসেন বলেন, ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে মোংলা বন্দরে জাহাজ এসেছে ৮৩০ টি। আর জাহাজ আগমনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৮০০ টি। ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে কার্গো হ্যান্ডলিং হয়েছে ১০৪.১২ লাখ মেট্রিকটন, লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৮৮.৮০ মেট্রিকটন। ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে কন্টেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে ২১.৪৫৬ টিইইউজ, যেখানে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২০.০০০ টিইইউজ। ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে রাজস্ব আয় হয়েছে ৩৪৩৩৩.০০ লাখ টাকা। আর লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৩৩৮৭.০০ লাখ টাকা। এছাড়া ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে গাড়ি আমদানি হয়েছে ১১৫৭৯ ইউনিট। তিনি বলেন, মোংলা বন্দরে বার্ষিক ১৫০০ টি জাহাজ হ্যান্ডলিং সক্ষমতা রয়েছে। কার্গো হ্যান্ডলিং সক্ষমতা রয়েছে ১.৫ কোটি মেট্রিকটন। কন্টেইনার হ্যান্ডলিং সক্ষমতা ১ লাখ টিইইউজ ও গাড়ি হ্যান্ডলিং সক্ষমতা ২০.০০০ ইউনিট। তিনি আরো বলেন, মোংলা বন্দরের প্রধান চ্যালেঞ্জ গুলো হলো ক্যাপিটাল ও সংরক্ষণ ড্রেজিং এর মাধ্যমে ১৪৪ কিলোমিটার চ্যানেলের নাব্যতা বৃদ্ধি এবং সংরক্ষণ। নিরাপদ ও দুষনমুক্ত পরিবেশ বান্ধব চ্যানেল নিশ্চিত করন। দক্ষিন পশ্চিম অঞ্চলের উন্নয়ন কার্যক্রমের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ভবিষ্যৎ চাহিদা পুরনের জন্য বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধি। পুরাতন সহায়ক জলযান প্রতিস্থাপন ও নতুন জলযান সংগ্রহ। বিদ্যমান জলযান ও ইকুইপমেন্ট মেরামত সুবিধা সৃষ্টি করা, দক্ষ ও পর্যাপ্ত জনবল সৃষ্টি করা। সংবাদ সন্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, বন্দর কতৃপক্ষের পরিচালক ( বোর্ড) কালাচাঁদ সিংহ, প্রধান অর্থ ও হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা মো: সিদ্দকুর রহমান, পরিচালক (ট্রাফিক) মো: মোস্তফা কামাল, প্রধান হাইড্রোগ্রাফার কমান্ডার রাসেল আহমেদ খান, প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা কমান্ডার এস এম আবজালুল ইসলাম, উপ পরিচালক ( বোর্ড ও জনসংযোগ) মো: মাকরুজ্জামান ও উপ প্রধান অর্থ ও হিসাবরক্ষন কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান।

জনপ্রিয়

কলমাকান্দায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা।

মোংলা বন্দরে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন।

প্রকাশের সময় : ১০:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫

মোঃ রবিউল হোসেন খান, খুলনা ব্যুরো :

মোংলা বন্দরের ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। এ নিয়ে আজ ১০ জুলাই দুপুরে মোংলা বন্দর কতৃপক্ষের সন্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সন্মেলন আয়োজন করে কতৃপক্ষ। সংবাদ সন্মেলনে বন্দর কতৃপক্ষের সদস্য ( অর্থ) কাজী আবেদ হোসেন বলেন, ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে মোংলা বন্দরে জাহাজ এসেছে ৮৩০ টি। আর জাহাজ আগমনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৮০০ টি। ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে কার্গো হ্যান্ডলিং হয়েছে ১০৪.১২ লাখ মেট্রিকটন, লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৮৮.৮০ মেট্রিকটন। ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে কন্টেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে ২১.৪৫৬ টিইইউজ, যেখানে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২০.০০০ টিইইউজ। ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে রাজস্ব আয় হয়েছে ৩৪৩৩৩.০০ লাখ টাকা। আর লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৩৩৮৭.০০ লাখ টাকা। এছাড়া ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে গাড়ি আমদানি হয়েছে ১১৫৭৯ ইউনিট। তিনি বলেন, মোংলা বন্দরে বার্ষিক ১৫০০ টি জাহাজ হ্যান্ডলিং সক্ষমতা রয়েছে। কার্গো হ্যান্ডলিং সক্ষমতা রয়েছে ১.৫ কোটি মেট্রিকটন। কন্টেইনার হ্যান্ডলিং সক্ষমতা ১ লাখ টিইইউজ ও গাড়ি হ্যান্ডলিং সক্ষমতা ২০.০০০ ইউনিট। তিনি আরো বলেন, মোংলা বন্দরের প্রধান চ্যালেঞ্জ গুলো হলো ক্যাপিটাল ও সংরক্ষণ ড্রেজিং এর মাধ্যমে ১৪৪ কিলোমিটার চ্যানেলের নাব্যতা বৃদ্ধি এবং সংরক্ষণ। নিরাপদ ও দুষনমুক্ত পরিবেশ বান্ধব চ্যানেল নিশ্চিত করন। দক্ষিন পশ্চিম অঞ্চলের উন্নয়ন কার্যক্রমের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ভবিষ্যৎ চাহিদা পুরনের জন্য বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধি। পুরাতন সহায়ক জলযান প্রতিস্থাপন ও নতুন জলযান সংগ্রহ। বিদ্যমান জলযান ও ইকুইপমেন্ট মেরামত সুবিধা সৃষ্টি করা, দক্ষ ও পর্যাপ্ত জনবল সৃষ্টি করা। সংবাদ সন্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, বন্দর কতৃপক্ষের পরিচালক ( বোর্ড) কালাচাঁদ সিংহ, প্রধান অর্থ ও হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা মো: সিদ্দকুর রহমান, পরিচালক (ট্রাফিক) মো: মোস্তফা কামাল, প্রধান হাইড্রোগ্রাফার কমান্ডার রাসেল আহমেদ খান, প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা কমান্ডার এস এম আবজালুল ইসলাম, উপ পরিচালক ( বোর্ড ও জনসংযোগ) মো: মাকরুজ্জামান ও উপ প্রধান অর্থ ও হিসাবরক্ষন কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান।