, শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
দুর্দিনের হিলালি ভাই, আমরা তোমায় ভুলি নাই” — কেন্দুয়ায় ড. হিলালীর সংবর্ধনায় নেতা-কর্মীদের ঢল। হাটহাজারীতে ইজরায়েল পরিবার এর দাপট: লুটপাট-চাঁদাবাজি ও জবরদখলের অভিযোগে মামলা, সাংবাদিকতার আড়ালে অপরাধ ঢাকার চেষ্টা! কালিয়াকৈরে বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে শ্রমিকদের বিক্ষোভ ঢাকা সাভারে রং মিস্ত্রিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় অস্ত্র ও গুলিসহ গ্রেপ্তার ১  জয়পুরহাটে মাসব্যাপী কুটির শিল্প ও বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন তারুণ্যের অধিকার বিষয়ক সমাবেশ সফলের লক্ষ্যে নেত্রকোনা যুবদলের প্রস্তুতি সভা ময়মনসিংহ জেলায় ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগের চুড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ কলমাকান্দায় সানমুন বহুমুখী সমবায় সমিতির ঈদ সামগ্রী ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ কেন্দুয়ায় নওপাড়া পাঁকাঘাট বড় পুকুরের পাড় ভেঙে সাধারণ মানুষের কয়েক লাখ টাকা ক্ষতি 

কেন্দুয়াবাসির গর্ব ড. এ এইচ এম কামাল: জাতীয় পর্যায়ে টেলিযোগাযোগ খাতে বিশেষ সম্মাননা পাচ্ছেন

  • প্রকাশের সময় : ০৭:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫
  • ১০৮ পড়া হয়েছে

শাহ আলী তৌফিক রিপন ,বিশেষ প্রতিনিধি :

ড. এ এইচ এম কামাল নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার গড়াডোবা ইউনিয়নের শিবপুর আউদাটি গ্রামের এক গর্বিত সন্তান। শিক্ষা, গবেষণা ও প্রযুক্তি খাতে অবদান রেখে তিনি আজ জাতীয় পর্যায়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বীকৃতি পেলেন ।

ড. কামাল বর্তমানে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর নেতৃত্বে বিভাগটি গবেষণা ও প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতায় একটি নতুন মাত্রা পেয়েছে।

আজ ১৭ মে ২০২৫, তাঁর জীবনের একটি বিশেষ দিন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীনস্থ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) কর্তৃক তিনি “টেলিকমিউনিকেশন ও যোগাযোগ খাতে বিশেষ অবদান” শীর্ষক সম্মাননা পদকে ভূষিত হন। দেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে তাঁর গবেষণা, উদ্ভাবনী চিন্তা এবং নীতিনির্ধারণে পরোক্ষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ পদক প্রদান করা হচ্ছে।

গণভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা জনাব আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া তাঁর হাতে পদকটি তুলে দেন বলে জানা গেছে।

ড. কামালের বাবা মরহুম আব্দুল কদ্দুছ একজন আদর্শ শিক্ষক ছিলেন। চার ভাইবোনের মধ্যে দুই বোন ও এক ভাই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন। এ পরিবার শিক্ষা ও মানবিক মূল্যবোধে অনন্য এক দৃষ্টান্ত।

এ অর্জন কেবল ড. কামালের ব্যক্তিগত গৌরব নয়, বরং এটি তাঁর পরিবার, জন্মস্থান কেন্দুয়া এবং জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যও এক বিরল সম্মান।

ড. কামালের আত্মীয়স্বজন, সহকর্মী ও এলাকাবাসী তাঁর এই সাফল্যে অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত। তাঁরা তাঁর ভবিষ্যৎ আরও সমৃদ্ধ হোক এই কামনা জানিয়ে সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন।

জনপ্রিয়

দুর্দিনের হিলালি ভাই, আমরা তোমায় ভুলি নাই” — কেন্দুয়ায় ড. হিলালীর সংবর্ধনায় নেতা-কর্মীদের ঢল।

কেন্দুয়াবাসির গর্ব ড. এ এইচ এম কামাল: জাতীয় পর্যায়ে টেলিযোগাযোগ খাতে বিশেষ সম্মাননা পাচ্ছেন

প্রকাশের সময় : ০৭:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫

শাহ আলী তৌফিক রিপন ,বিশেষ প্রতিনিধি :

ড. এ এইচ এম কামাল নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার গড়াডোবা ইউনিয়নের শিবপুর আউদাটি গ্রামের এক গর্বিত সন্তান। শিক্ষা, গবেষণা ও প্রযুক্তি খাতে অবদান রেখে তিনি আজ জাতীয় পর্যায়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বীকৃতি পেলেন ।

ড. কামাল বর্তমানে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর নেতৃত্বে বিভাগটি গবেষণা ও প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতায় একটি নতুন মাত্রা পেয়েছে।

আজ ১৭ মে ২০২৫, তাঁর জীবনের একটি বিশেষ দিন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীনস্থ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) কর্তৃক তিনি “টেলিকমিউনিকেশন ও যোগাযোগ খাতে বিশেষ অবদান” শীর্ষক সম্মাননা পদকে ভূষিত হন। দেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে তাঁর গবেষণা, উদ্ভাবনী চিন্তা এবং নীতিনির্ধারণে পরোক্ষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ পদক প্রদান করা হচ্ছে।

গণভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা জনাব আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া তাঁর হাতে পদকটি তুলে দেন বলে জানা গেছে।

ড. কামালের বাবা মরহুম আব্দুল কদ্দুছ একজন আদর্শ শিক্ষক ছিলেন। চার ভাইবোনের মধ্যে দুই বোন ও এক ভাই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন। এ পরিবার শিক্ষা ও মানবিক মূল্যবোধে অনন্য এক দৃষ্টান্ত।

এ অর্জন কেবল ড. কামালের ব্যক্তিগত গৌরব নয়, বরং এটি তাঁর পরিবার, জন্মস্থান কেন্দুয়া এবং জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যও এক বিরল সম্মান।

ড. কামালের আত্মীয়স্বজন, সহকর্মী ও এলাকাবাসী তাঁর এই সাফল্যে অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত। তাঁরা তাঁর ভবিষ্যৎ আরও সমৃদ্ধ হোক এই কামনা জানিয়ে সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন।