, শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
দুর্দিনের হিলালি ভাই, আমরা তোমায় ভুলি নাই” — কেন্দুয়ায় ড. হিলালীর সংবর্ধনায় নেতা-কর্মীদের ঢল। হাটহাজারীতে ইজরায়েল পরিবার এর দাপট: লুটপাট-চাঁদাবাজি ও জবরদখলের অভিযোগে মামলা, সাংবাদিকতার আড়ালে অপরাধ ঢাকার চেষ্টা! কালিয়াকৈরে বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে শ্রমিকদের বিক্ষোভ ঢাকা সাভারে রং মিস্ত্রিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় অস্ত্র ও গুলিসহ গ্রেপ্তার ১  জয়পুরহাটে মাসব্যাপী কুটির শিল্প ও বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন তারুণ্যের অধিকার বিষয়ক সমাবেশ সফলের লক্ষ্যে নেত্রকোনা যুবদলের প্রস্তুতি সভা ময়মনসিংহ জেলায় ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগের চুড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ কলমাকান্দায় সানমুন বহুমুখী সমবায় সমিতির ঈদ সামগ্রী ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ কেন্দুয়ায় নওপাড়া পাঁকাঘাট বড় পুকুরের পাড় ভেঙে সাধারণ মানুষের কয়েক লাখ টাকা ক্ষতি 

সংসার ভাঙার কারিগর 

  • প্রকাশের সময় : ১১:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫
  • ৪৬ পড়া হয়েছে

তাছলিমা আক্তার মুক্তা ς

সাজের বাক্স আলমারিতে সেই যে কবে তুলে

সংসারের কাজের চাপে সাজতে গেছি ভুলে,

একটা সময় ভালো লাগতো সুন্দর করে সাজতে

এখন আমি সময় পাইনা আমার দাঁতগুলো মাজতে।

ঘুমিয়ে ঘুমিয়েও চিন্তা করি রান্না করতে হবে

রান্না খেতে ভালো না হলে কথা শুনবো তবে।

সবার জন্য রান্না করবো আলাদা আলাদা খাবার

এতো কাজ করার পরেও কথা শুনাবে আবার।

বাবার বাড়িতে হাতে খেতাম না মা খাইয়ে দিতো

কোনো আবদার করার আগেই সামনে এসে যেতো।

সেই আমিটা সবার জন্য রান্না করি রোজ

হাত খানা পুড়ে গেলেও নেয়না কেহ খোঁজ ।

এটাই হলো মেয়ে মানুষ তাদের নাম নারী ,

রান্না ঘরে কাটায় জীবন পড়ে একটা শাড়ি।

বিশ বছর বয়স হলে পরেই মনে হয় যেন আশি

বাবার বাড়ির রাজরানীটা স্বামীর ঘরে দাসী ।

স্বামীর সংসারের গ্লানি টেনে মেয়েরা সব

নিজের ইচ্ছে গুলোর দিয়ে যায় কবর ,

এ-ই নারীদের সবাই বলে বিষধর সাপ কালনাগিনী

নারীরাই নাকি সংসার ভাঙা কারিগর।

জনপ্রিয়

দুর্দিনের হিলালি ভাই, আমরা তোমায় ভুলি নাই” — কেন্দুয়ায় ড. হিলালীর সংবর্ধনায় নেতা-কর্মীদের ঢল।

সংসার ভাঙার কারিগর 

প্রকাশের সময় : ১১:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫

তাছলিমা আক্তার মুক্তা ς

সাজের বাক্স আলমারিতে সেই যে কবে তুলে

সংসারের কাজের চাপে সাজতে গেছি ভুলে,

একটা সময় ভালো লাগতো সুন্দর করে সাজতে

এখন আমি সময় পাইনা আমার দাঁতগুলো মাজতে।

ঘুমিয়ে ঘুমিয়েও চিন্তা করি রান্না করতে হবে

রান্না খেতে ভালো না হলে কথা শুনবো তবে।

সবার জন্য রান্না করবো আলাদা আলাদা খাবার

এতো কাজ করার পরেও কথা শুনাবে আবার।

বাবার বাড়িতে হাতে খেতাম না মা খাইয়ে দিতো

কোনো আবদার করার আগেই সামনে এসে যেতো।

সেই আমিটা সবার জন্য রান্না করি রোজ

হাত খানা পুড়ে গেলেও নেয়না কেহ খোঁজ ।

এটাই হলো মেয়ে মানুষ তাদের নাম নারী ,

রান্না ঘরে কাটায় জীবন পড়ে একটা শাড়ি।

বিশ বছর বয়স হলে পরেই মনে হয় যেন আশি

বাবার বাড়ির রাজরানীটা স্বামীর ঘরে দাসী ।

স্বামীর সংসারের গ্লানি টেনে মেয়েরা সব

নিজের ইচ্ছে গুলোর দিয়ে যায় কবর ,

এ-ই নারীদের সবাই বলে বিষধর সাপ কালনাগিনী

নারীরাই নাকি সংসার ভাঙা কারিগর।