, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গ্রাম বাংলায় ৫ দিনের অতি বৃষ্টিতে জনজীবনে চরম দুর্ভোগ।

  • প্রকাশের সময় : ১০:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট ২০২৫
  • ৬২ পড়া হয়েছে

কেন্দুয়া বিশেষ প্রতিনিধি : আশিবার্দ সরকার;

গত পাঁচ দিন ধরে টানা অতি বৃষ্টির ফলে দেশের বিভিন্ন গ্রামীণ অঞ্চলে নেমে এসেছে চরম দুর্ভোগ। বৃষ্টির কারণে গ্রামীণ রাস্তাঘাট কাদায় পরিণত হয়েছে, জলাবদ্ধতায় দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা। অনেক জায়গায় কৃষি জমি পানিতে তলিয়ে গেছে, ফলে ধান, সবজি ও অন্যান্য ফসল মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কৃষকদের মধ্যে দেখা দিয়েছে উৎকণ্ঠা ও হতাশা। কিছু এলাকায় আবার গবাদি পশুর খাবার সংকটও দেখা দিয়েছে।স্থানীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতেও স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। মাটি কাদা হয়ে যাওয়ায় স্কুলে যাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে ছোট ছোট শিক্ষার্থীদের জন্য।

গ্রামের কাঁচা ঘরবাড়িগুলোতে পানি ঢুকে পড়ায় অনেক পরিবার অস্থায়ী আশ্রয়ে বসবাস করতে বাধ্য হচ্ছে। অসুস্থতা ও ডায়রিয়ার মতো পানিবাহিত রোগের আশঙ্কাও বেড়ে গেছে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়াতে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়ার চেষ্টা চলছে। তবে গ্রামবাসীরা দাবি করছেন, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও পাকা রাস্তাঘাট নির্মাণ ছাড়া এ সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়।

জনপ্রিয়

গ্রাম বাংলায় ৫ দিনের অতি বৃষ্টিতে জনজীবনে চরম দুর্ভোগ।

প্রকাশের সময় : ১০:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট ২০২৫

কেন্দুয়া বিশেষ প্রতিনিধি : আশিবার্দ সরকার;

গত পাঁচ দিন ধরে টানা অতি বৃষ্টির ফলে দেশের বিভিন্ন গ্রামীণ অঞ্চলে নেমে এসেছে চরম দুর্ভোগ। বৃষ্টির কারণে গ্রামীণ রাস্তাঘাট কাদায় পরিণত হয়েছে, জলাবদ্ধতায় দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা। অনেক জায়গায় কৃষি জমি পানিতে তলিয়ে গেছে, ফলে ধান, সবজি ও অন্যান্য ফসল মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কৃষকদের মধ্যে দেখা দিয়েছে উৎকণ্ঠা ও হতাশা। কিছু এলাকায় আবার গবাদি পশুর খাবার সংকটও দেখা দিয়েছে।স্থানীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতেও স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। মাটি কাদা হয়ে যাওয়ায় স্কুলে যাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে ছোট ছোট শিক্ষার্থীদের জন্য।

গ্রামের কাঁচা ঘরবাড়িগুলোতে পানি ঢুকে পড়ায় অনেক পরিবার অস্থায়ী আশ্রয়ে বসবাস করতে বাধ্য হচ্ছে। অসুস্থতা ও ডায়রিয়ার মতো পানিবাহিত রোগের আশঙ্কাও বেড়ে গেছে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়াতে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়ার চেষ্টা চলছে। তবে গ্রামবাসীরা দাবি করছেন, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও পাকা রাস্তাঘাট নির্মাণ ছাড়া এ সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়।