, বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
দৈনিক সাম্যবাদী নিউজ

নেত্রকোনায় শিশুর জন্মগত ত্রুটি।

  • প্রকাশের সময় : ০৮:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫
  • ৪৭ পড়া হয়েছে

 

মদন প্রতিনিধি এ এম শফি
সম্প্রতি নেত্রকোণা একটি বেসরকারি হাসপাতালে জন্মগত ত্রুটিযুক্ত এই পুত্র সন্তানের জন্ম গ্রহণ করেছে। কিন্তু শিশুটি নিয়ে আমাদের বিজ্ঞানসম্মত ধারণা না থাকার ফলে নানান ধরনের বিকৃত ও ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া হচ্ছে।

শিশুটির এই জন্মগত ত্রুটির নাম Anencephaly ( মাথার খুলির উপরের অংশ না থাকা শিশু) এ ধরনের শিশুর জন্মের কারণ হিসেবে প্রধানত: বিকিরণজনিত সমস্যাকে চিহ্নিত করা হয়। মা গর্ভাবস্থায় এক্স-রে করলে শিশুর এধরনের বিকৃতি হতে পারে। এক্স-রের বিকরণ রশ্মিতে মায়ের ডিম্বাশয়ের ক্রোমোজমে বিচ্যুতি হয়ে শিশুর যৌনাঙ্গের বিকৃতিসহ মস্তিষ্ক, ফুসফুস, হৃদযন্ত্র, পাকস্থলী, কিডনিসহ নানান ধরে ধরনের বিকৃতি নিয়ে শিশু জন্মগ্রহণ করতে পারে। এ ধরনের শিশু বেঁচে থাকার সম্ভাবনা শূন্য।

এধরণের শিশু জন্মের আরো কিছু কারণ থাকতে পারে, যেমন- গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরে ফলিক অ্যাসিডের অভাব, বংশগত কারণ, গর্ভাবস্থায় কিছু সংক্রমণ, কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ সেবন এবং মায়ের ডায়াবেটিসও অ্যানেন্সেফালির ঝুঁকি বাড়াতে পারে। কাজেই আমাদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।

জনপ্রিয়

দৈনিক সাম্যবাদী নিউজ

নেত্রকোনায় শিশুর জন্মগত ত্রুটি।

প্রকাশের সময় : ০৮:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫

 

মদন প্রতিনিধি এ এম শফি
সম্প্রতি নেত্রকোণা একটি বেসরকারি হাসপাতালে জন্মগত ত্রুটিযুক্ত এই পুত্র সন্তানের জন্ম গ্রহণ করেছে। কিন্তু শিশুটি নিয়ে আমাদের বিজ্ঞানসম্মত ধারণা না থাকার ফলে নানান ধরনের বিকৃত ও ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া হচ্ছে।

শিশুটির এই জন্মগত ত্রুটির নাম Anencephaly ( মাথার খুলির উপরের অংশ না থাকা শিশু) এ ধরনের শিশুর জন্মের কারণ হিসেবে প্রধানত: বিকিরণজনিত সমস্যাকে চিহ্নিত করা হয়। মা গর্ভাবস্থায় এক্স-রে করলে শিশুর এধরনের বিকৃতি হতে পারে। এক্স-রের বিকরণ রশ্মিতে মায়ের ডিম্বাশয়ের ক্রোমোজমে বিচ্যুতি হয়ে শিশুর যৌনাঙ্গের বিকৃতিসহ মস্তিষ্ক, ফুসফুস, হৃদযন্ত্র, পাকস্থলী, কিডনিসহ নানান ধরে ধরনের বিকৃতি নিয়ে শিশু জন্মগ্রহণ করতে পারে। এ ধরনের শিশু বেঁচে থাকার সম্ভাবনা শূন্য।

এধরণের শিশু জন্মের আরো কিছু কারণ থাকতে পারে, যেমন- গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরে ফলিক অ্যাসিডের অভাব, বংশগত কারণ, গর্ভাবস্থায় কিছু সংক্রমণ, কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ সেবন এবং মায়ের ডায়াবেটিসও অ্যানেন্সেফালির ঝুঁকি বাড়াতে পারে। কাজেই আমাদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।