
মোঃ রবিউল হোসেন খান, খুলনা ব্যুরো :
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি ( এফএমআরটি) ডিসিপ্লিন ” ইন্টিগ্রেটেড মাল্টি – ট্রাফিক অ্যাকুয়া কালচার ( আইএমটিএ) বেইজড ইকোলজিক্যাল এনরিচমেন্ট ফর ইমপ্রুভিং প্রোডাকশন পারফরম্যান্স অব জায়ান্ট ফ্রেশ ওয়াটার প্রন ( ম্যাক্রোব্রাকিয়াম রোজেনবার্গি) অ্যাট লো স্যালাইনিটি ” শীর্ষক গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন বিষয়ে একটি কর্মশালা আজ ২৬ আগষ্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই গবেষনায় ওয়াল্ড ফিশের এশিয়া – আফ্রিকা ব্লুকেট সুপার হাইওয়ে প্রজেক্টের অর্থায়নে পরিচালিত হয়। উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ রেজাউল করিম প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যে দেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ অ্যাকুয়াকালচারের সম্ভাবনা অপরিসীম। একাধিক জলজ প্রজাতির সমন্বয়ে পরিবেশ বান্ধব আইএমটিএ চাষ কেবল উৎপাদন বৃদ্ধি করবে না, পরিবেশ রক্ষায় ও গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে। তিনি আরো বলেন, স্বল্প লবনাক্ত, পানিতে গলদা চিংড়ি চাষ সম্প্রসারন দেশের জন্য লাভজনক হবে এবং এর প্রয়োগের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পাইকগাছাস্থ দ্ধিতীয় ক্যাম্পাস ও ব্যবহার করা যেতে পারে। এফএমআরটি ডিসিপ্লিন প্রধান প্রফেসর ড. শেখ মুস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে কর্মশালয় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জীব বিবিজ্ঞান স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. গোলাম হোসেন।প্রকল্পের প্রধান গবেষক প্রফেসর ড. মোঃ রিফাত রাহী আইএমটিএ পদ্ধতির কার্যকারিতা, উৎপাদন বৃদ্ধি এবং স্বল্প লবনাক্ত পানিতে গলদা চিংড়ি চাষের সুবিধা বিস্তারিতভাবে উপস্থাপন করেন। এছাড়া প্রকল্প পরিচালক অশোক কুমার সরকার ও প্রকল্প মুল্যায়নকারী মোঃ শওকত আলী প্রজেক্টের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন।কর্মশালায় এফএমআরটি ডিসিপ্লিনের শিক্ষক, সহ গবেষক এবং শিক্ষার্থীরা অংশ গ্রহণ করেন।