, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
নেত্রকোনা জেলা বিএনপির ত্রি বার্ষিক সন্মেলনে সভাপতি ডাঃ আনোয়ারুল হক ও সাধারণ সম্পাদক ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী বিজয়ী। গাইবান্ধায় প্রগতি লেখক সংঘের জেলা সম্মেলন নেত্রকোনা জেলা বিএনপির ত্রি বার্ষিক সন্মেলনে সভাপতি ডাঃ আনোয়ারুল হক ও সাধারণ সম্পাদক ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী বিজয়ী। ময়মনসিংহ সদর উপজেলা মোবাইল কোর্ট পরিচালিত। নেত্রকোনা জেলা বিএনপির ত্রি বার্ষিক সন্মেলন অনুষ্ঠিত। ময়মনসিংহ অঞ্চলে সম্মিলিত প্রচেষ্টায় স্বাস্থ্যসেবায় মৌলিক পরিবর্তন আনা সম্ভব- স্থানীয় সরকার বিভাগ সচিব। নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে জয়পুরহাটে বিক্ষোভ। সাউথ বাংলার দুজনের বিরুদ্ধে মামলা, ভল্ট থেকে টাকা ও ডলার আত্মসাত। গাজায় সাংবাদিকদের হত্যার প্রতিবাদে খুলনায় মানববন্ধন। খুলনায় কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতে এনসিপির দুই গ্রুপের হাতাহাতি।

কেন্দুয়া পৌরসভার চকপাড়ায়- পানি বন্দী কয়েকটি বাড়িতে বালু ভর্তি বস্তা দিয়ে বাঁধ দেওয়ার অভিযোগ।

মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন, নেত্রকোনা জেলা ক্রাইম রিপোর্টারঃ

নেত্রকোনার কেন্দুয়া পৌরসভার চকপাড়া গ্রামের কয়েকটি বাড়িতে বালু ভর্তি বস্তা দিয়ে বাঁধ দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে এবং দেশীয় অস্ত্রের মহড়া ও প্রান নাশের হুমকি দিয়েছেন এক ব্যক্তি।

১ জুন রবিবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়-

কুহিনূর আক্তার স্বামী মৃত আলী আকবর, হাসু মিয়া, পিতা আলী আকবর, চান মিয়া পিতা- আলী আকবর, মনির হোসেন পিতা আলী আকবর, রাজুল হোসেন পিতা আলী আকবর, সর্বসাং চকপাড়া, কেন্দুয়া পৌরসভাস্হ নিজ বাড়ীতে বৃষ্টির পানি বালু ভর্তি বস্তা দিয়ে বাড়ির পানি আটকে রেখেছে জামাল নামের এক ব্যক্তি, যেখানে পানি আটকে রেখেছে সেখানে জামালের কোন সম্পত্তি বা জায়গা নেই। অন্যের জায়গায় জোর পূর্বক নিজের শক্তি দিয়ে বালু ভর্তি বস্তা দিয়ে বাঁধ বেঁধে আটকে দেয়।

ভুক্তভোগী হাসু মিয়া ও তার পরিবারের কেউ কোন কিছু বললে জামাল ও তার গংরা তাদেরকে মেরে ফেলবে হুমকি ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে দৌড়ে মারতে আসে।

উক্ত গ্রামের সাবেক কমিশনার সিরাজুল ইসলাম সুকন বলেন এই গ্রামের মাঝখান দিয়ে পৌরসভার বরাদ্দ দেওয়া একটি নতুন রাস্তা অনুমোদন হয়ে কাজ শুরু করে ছিল ঠিকাদার, কিন্তু রাস্তার পাশে কোন ড্রেন না থাকায় উক্ত কাজটি হতে দেওয়া হয় নাই। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ইমদাদুল হক তালুকদার বিষয় টি জেনে কাজ বাতিল করে দেয়।

আমাদের গ্রামের বিষয়টি সকলেই অবগত আছেন, আমি চেষ্টা করছি সমাধান করার জন্য।

ভুক্তভোগী কুহিনূর আক্তার বলেন- আমি ও আমার সন্তানরা জামালের ভয়ে আতংকে আছি,যেকোনো সময় আমাদের মারতে পারে। বৃষ্টি শুরু হলে আমাদের বাড়িতে অনেক পানি জমা হয়,চলাচল করতে অসুবিধা হয়। পাশের বাড়ীর জামাল নামের এক ব্যক্তি আমাদের বাড়ির পানি বালুর বস্তা দিয়ে আটকে দেয়। আমি ও আমার সন্তান নাতী নাতনিরা পানি আটকে রাখার পর ঘর থেকে বের হতে পারছে না। আমি প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা।

অভিযুজামাল মিয়া পিতা- আবদুল কদ্দুস গ্রাম চকপাড়া কেন্দুয়া পৌরসভা বলেন- আমি পানি আটকে দিয়েছি, যে পানি আটকে দিয়েছি সে পানি না হয় আমার অনেক ক্ষতি হয়। রাস্তা হওয়ার কথা ছিল কুহিনূর আক্তার ও তার ছেলেরা এই রাস্তাটি করতে দেয় নাই।

সকালে আমার সাথে ঝগড়া করতে চেয়ে ছিল, আমি ঝামেলা করি নাই।

জনপ্রিয়

নেত্রকোনা জেলা বিএনপির ত্রি বার্ষিক সন্মেলনে সভাপতি ডাঃ আনোয়ারুল হক ও সাধারণ সম্পাদক ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী বিজয়ী।

কেন্দুয়া পৌরসভার চকপাড়ায়- পানি বন্দী কয়েকটি বাড়িতে বালু ভর্তি বস্তা দিয়ে বাঁধ দেওয়ার অভিযোগ।

প্রকাশের সময় : ১১:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ জুন ২০২৫

মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন, নেত্রকোনা জেলা ক্রাইম রিপোর্টারঃ

নেত্রকোনার কেন্দুয়া পৌরসভার চকপাড়া গ্রামের কয়েকটি বাড়িতে বালু ভর্তি বস্তা দিয়ে বাঁধ দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে এবং দেশীয় অস্ত্রের মহড়া ও প্রান নাশের হুমকি দিয়েছেন এক ব্যক্তি।

১ জুন রবিবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়-

কুহিনূর আক্তার স্বামী মৃত আলী আকবর, হাসু মিয়া, পিতা আলী আকবর, চান মিয়া পিতা- আলী আকবর, মনির হোসেন পিতা আলী আকবর, রাজুল হোসেন পিতা আলী আকবর, সর্বসাং চকপাড়া, কেন্দুয়া পৌরসভাস্হ নিজ বাড়ীতে বৃষ্টির পানি বালু ভর্তি বস্তা দিয়ে বাড়ির পানি আটকে রেখেছে জামাল নামের এক ব্যক্তি, যেখানে পানি আটকে রেখেছে সেখানে জামালের কোন সম্পত্তি বা জায়গা নেই। অন্যের জায়গায় জোর পূর্বক নিজের শক্তি দিয়ে বালু ভর্তি বস্তা দিয়ে বাঁধ বেঁধে আটকে দেয়।

ভুক্তভোগী হাসু মিয়া ও তার পরিবারের কেউ কোন কিছু বললে জামাল ও তার গংরা তাদেরকে মেরে ফেলবে হুমকি ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে দৌড়ে মারতে আসে।

উক্ত গ্রামের সাবেক কমিশনার সিরাজুল ইসলাম সুকন বলেন এই গ্রামের মাঝখান দিয়ে পৌরসভার বরাদ্দ দেওয়া একটি নতুন রাস্তা অনুমোদন হয়ে কাজ শুরু করে ছিল ঠিকাদার, কিন্তু রাস্তার পাশে কোন ড্রেন না থাকায় উক্ত কাজটি হতে দেওয়া হয় নাই। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ইমদাদুল হক তালুকদার বিষয় টি জেনে কাজ বাতিল করে দেয়।

আমাদের গ্রামের বিষয়টি সকলেই অবগত আছেন, আমি চেষ্টা করছি সমাধান করার জন্য।

ভুক্তভোগী কুহিনূর আক্তার বলেন- আমি ও আমার সন্তানরা জামালের ভয়ে আতংকে আছি,যেকোনো সময় আমাদের মারতে পারে। বৃষ্টি শুরু হলে আমাদের বাড়িতে অনেক পানি জমা হয়,চলাচল করতে অসুবিধা হয়। পাশের বাড়ীর জামাল নামের এক ব্যক্তি আমাদের বাড়ির পানি বালুর বস্তা দিয়ে আটকে দেয়। আমি ও আমার সন্তান নাতী নাতনিরা পানি আটকে রাখার পর ঘর থেকে বের হতে পারছে না। আমি প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা।

অভিযুজামাল মিয়া পিতা- আবদুল কদ্দুস গ্রাম চকপাড়া কেন্দুয়া পৌরসভা বলেন- আমি পানি আটকে দিয়েছি, যে পানি আটকে দিয়েছি সে পানি না হয় আমার অনেক ক্ষতি হয়। রাস্তা হওয়ার কথা ছিল কুহিনূর আক্তার ও তার ছেলেরা এই রাস্তাটি করতে দেয় নাই।

সকালে আমার সাথে ঝগড়া করতে চেয়ে ছিল, আমি ঝামেলা করি নাই।