, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
মুক্তাগাছায় পরিবেশ অধিদপ্তরএবং জেলাও উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অবৈধ ইট বাটার প্রস্তুত বিরুদ্ধে মোবাইল কোট পরিচালিত মকবুল হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি ময়মনসিংহ পরিবেশ অধিদপ্ত, জেলা কার্যালয় এবং উপজেলা প্রশাসন, মুক্তাগাছার এর যৌথ উদ্যোগে ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার সাবানিয়া মোড়, কাঠবাওলা নামক এলাকায় মুক্তাগাছা উপজেলার সহকারী কমিশনার ( ভূমি) ও বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব লুবনা আহমেদ লুনার নেতৃত্বে আজ ২০নভেম্বর বৃহস্পতিবার অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন(নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৩ ( সংশৈাধিত ২০১৯) এর আলোকে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয় । মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে বর্ণিত আইনের ধারা ৫(২) ও ৮(৩) এর ব্যত্যয় ঘটিয়ে জেলা প্রশাসকের অনুমতি ব্যতীত এবং নিষিদ্ধ এলাকায় ইটভাটা স্থাপন, পরিচালনার অপরাধে মেসার্স মদিনা ব্রিকস নামক ইটভাটার চিমনিসহ দেয়াল ভেঙ্গে সম্পূর্ণরূপে ঘুড়িয়ে দেওয়া হয় এবং একইসাথে ইটভাটার সকল কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশনা প্রদান করা হয়। উক্ত মোবাইল কোর্টে পরিবেশ অধিদপ্তর, ময়মনসিংহ জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নাজিয়া উদ্দিন, পরিদর্শক মোঃ রুকন মিয়া প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এই সময় পরিবেশ অধিদপ্তর, ময়মনসিংহ বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আল মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন। ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের এর সদস্য, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অভিযান পরিচালনায় সহযোগিতা করেন। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। তুমি এতো অভিমানী কেনো মেয়ে? ~ সুমি ইসলাম  অলকার বারান্দায় __সালমা আক্তার বন্ধু বিক্রি আছে কি কোথাও? ~ রেজুয়ান হাসান খুলনার ৬ আসনে আমন্ত্রন পেলেন যারা, মনোনয়ন প্রত্যাশিতীদের সাথে তারেক রহমানের বৈঠক আজ। যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের নেতা আব্দুল্লাহ হক শাকুর শোডাউন। ব্যাংক সমিতির ঋণ ~ তাছলিমা আক্তার মুক্তা। নতুন কুঁড়ি প্রতিভা অন্বেষণ প্রতিযোগিতায়” রবীন্দ্রসঙ্গীতে প্রথম কেন্দুয়ার তাজকিয়া ফেরদৌসী। লামা ছাগলখাইয়া ইয়াং স্টার ক্লাব কর্তৃক আয়োজিত ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫ এর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত।

আবারও শুরু হচ্ছে মোংলা বন্দরের নৌ চ্যানেলের খনন কাজ। 

  • প্রকাশের সময় : ০৮:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ জুন ২০২৫
  • ১৮৬ পড়া হয়েছে

মোঃ রবিউল হোসেন খান, খুলনা ব্যুরো :

চ্যানেলের গভীরতা ঠিক রাখতে আবারও শুরু হচ্ছে মোংলা বন্দর ড্রেজিংয়ের কাজ। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে এই বন্দরে দেশি বিদেশি বড় বড় বানিজ্যিক জাহাজ ভিড়তে পারবে। এছাড়া ড্রেজিয়ের কাজ শেষ হলে আন্তর্জাতিক বানিজ্য পন্য আমদানি রপ্তানিতে বন্দরের গতি বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করছেন বন্দর ব্যাবহারকারীরা। বন্দর সুত্র জানায়,নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে এই ড্রেজিং প্রকল্পে ব্যায় হবে ১ হাজার ৫৩৮ কোটি টাকা। নানা প্রতিবন্ধকতার কারনে ২০০২ সাল থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত মৃতপ্রায় বন্দরে পরিনত হয়েছিল মোংলা বন্দর। এ সময় বন্দরটি অচল হয়ে পড়ার মুল কারন ছিল বন্দরের আউটার ও ইনারবার চ্যানেলে ড্রেজিং না করা। যার কারনে ঔই সময় চরম নাব্য সংকট দেখা দেওয়ায় জাহাজ ভিড়তে পারতো না এ বন্দরে। মাসের পর মাস জাহাজ শুন্য হয়ে অচলাবস্থা ছিল বন্দর জুড়ে। বন্দরের আউটারবার ( বহিনোঙ্গর) ও ইনারবারে ( অভ্যন্তরীণ) নাব্য সংকটের কারনে কন্টেইনারবাহী ৯ দশমিক ৫০ মিটার গভীরতা সম্পন্ন জাহাজ মোংলা বন্দরে প্রবেশ করতে না পারায় কন্টেনারারাইজড মালামাল আমদানি রপ্তানিতে ব্যবসায়ীরা নিরুৎসাহিত হয়ে পড়েন। ২০২০ সালে ৭১২ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৪ কিলোমিটার আউটার ড্রেজিং এর কাজ শেষ হয়। এখন আউটার বার চ্যানেল দিয়ে বর্তমানে ৯ মিটার ড্রাফটের অনায়াসে আসা যাওয়া করছে। পরে বন্দর জেটিতে সাভাবিক জোয়ারে ৯ দশমিক ৫০ মিটারের অধিক গভীরতা সম্পন্ন জাহাজ আনার জন্য মোংলা বন্দরের ১৪৫ কিলোমিটার নৌ চ্যানেলের মধ্যে ৪৫ কিলোমিটার নৌপথ খননের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর ফলে ১০ মিটার ড্রাফটের জাহাজ ভিড়তে পারবে। এতে বন্দরের যেমন সক্ষমতা বাড়বে একই সাথে নৌ চ্যানেলের নাব্যতা ফিরলে বড় জাহাজ আর সমস্যা হবে না। মোংলা বন্দর কতৃপক্ষের পরিকল্পনা প্রধান মো: জহিরুল হক জানান,,নৌ চ্যানেল এই বন্দরের প্রান। সেই চ্যানেলকে রক্ষনাবেক্ষন করার জন্য মোংলা বন্দর এরই মধ্যে একটি বড় প্রকল্ল হাতে নিয়েছে। প্রকল্পটি পাচ বছর মেয়াদে নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে বাস্তবায়ন করা হবে। ১ হাজার ৫৩৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নৌবাহিনী অত্যান্ত দক্ষতায় শেষ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। মোংলা বন্দর কতৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল শাহীন রহমান জানান, দেশের দ্ধিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর বাচিয়ে রাখার সার্থে পশুর চ্যানেল ড্রেজিংয়ের বিকল্প নেই। প্রথমে আউটার ড্রেজিং শেষ করে ২০২১ সালের ১৩ মার্চ ইনারবার ড্রেজিংয়ের কাজ শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে মোংলা বন্দর দক্ষিন ও পশ্চিম অঞ্চলে অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় বলিষ্ঠ ভুমিকা রাখতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে আমরা সেটা প্রমান করতে পেরেছি। তিনি আরো বলেন এবছরে বন্দরের রেকর্ড সংখ্যক জাহাজের আগমন – নির্গমনের সাথে রাজস্ব বৃদ্ধি পেয়েছে। বন্দরকে গতিশীল ও আধুনিক করতে বন্দর কতৃপক্ষ বেশকয়েকটি প্রকল্প হতে নেওয়া হয়েছিল।, তার মধ্যে কিছু প্রকল্প শেষ হয়েছে কিছু চলমান রয়েছে। বর্তমানে মোংলা বন্দরের পশুর চ্যানেলের ইনারবার বা অভ্যন্তরীণ চ্যানেল ড্রেজিংয়ের কাজ চলছে এবং পশুর চ্যানেল সংরক্ষন ড্রেজিং শুরু করতে যাচ্ছি। গুরুত্বপূর্ণ এই কর্মযজ্ঞ শেষ হলে মোংলা বন্দরের নাব্য সংকট নিরসন সহ গতিধারা ও দেশের দ্ধিতীয় বৃহওম সমুদ্র বন্দরের সক্ষমতা কয়েকগুণ বৃদ্ধি পাবে। মোংলা বন্দর ব্যবহারকারী ক্যাপ্টেন রফিকুল ইসলাম, জুলফিকার আলী ও ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম বলেন, দেশের এই বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং গতিশীল বাড়াতে নৌ চ্যানেলে ড্রেজিংয়ের বিকল্প নেই। তাই ড্রেজিং কার্যক্রম দ্রুত শুরু করতে হবে। আর কোন কারনে ড্রেজিং বন্ধ হয়ে গেলে জাহাজ আসা ব্যহত হবে। ক্ষতিগ্রস্ত হবে বন্দর এবং সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।

জনপ্রিয়

মুক্তাগাছায় পরিবেশ অধিদপ্তরএবং জেলাও উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অবৈধ ইট বাটার প্রস্তুত বিরুদ্ধে মোবাইল কোট পরিচালিত মকবুল হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি ময়মনসিংহ পরিবেশ অধিদপ্ত, জেলা কার্যালয় এবং উপজেলা প্রশাসন, মুক্তাগাছার এর যৌথ উদ্যোগে ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার সাবানিয়া মোড়, কাঠবাওলা নামক এলাকায় মুক্তাগাছা উপজেলার সহকারী কমিশনার ( ভূমি) ও বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব লুবনা আহমেদ লুনার নেতৃত্বে আজ ২০নভেম্বর বৃহস্পতিবার অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন(নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৩ ( সংশৈাধিত ২০১৯) এর আলোকে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয় । মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে বর্ণিত আইনের ধারা ৫(২) ও ৮(৩) এর ব্যত্যয় ঘটিয়ে জেলা প্রশাসকের অনুমতি ব্যতীত এবং নিষিদ্ধ এলাকায় ইটভাটা স্থাপন, পরিচালনার অপরাধে মেসার্স মদিনা ব্রিকস নামক ইটভাটার চিমনিসহ দেয়াল ভেঙ্গে সম্পূর্ণরূপে ঘুড়িয়ে দেওয়া হয় এবং একইসাথে ইটভাটার সকল কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশনা প্রদান করা হয়। উক্ত মোবাইল কোর্টে পরিবেশ অধিদপ্তর, ময়মনসিংহ জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নাজিয়া উদ্দিন, পরিদর্শক মোঃ রুকন মিয়া প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এই সময় পরিবেশ অধিদপ্তর, ময়মনসিংহ বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আল মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন। ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের এর সদস্য, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অভিযান পরিচালনায় সহযোগিতা করেন। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

আবারও শুরু হচ্ছে মোংলা বন্দরের নৌ চ্যানেলের খনন কাজ। 

প্রকাশের সময় : ০৮:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ জুন ২০২৫

মোঃ রবিউল হোসেন খান, খুলনা ব্যুরো :

চ্যানেলের গভীরতা ঠিক রাখতে আবারও শুরু হচ্ছে মোংলা বন্দর ড্রেজিংয়ের কাজ। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে এই বন্দরে দেশি বিদেশি বড় বড় বানিজ্যিক জাহাজ ভিড়তে পারবে। এছাড়া ড্রেজিয়ের কাজ শেষ হলে আন্তর্জাতিক বানিজ্য পন্য আমদানি রপ্তানিতে বন্দরের গতি বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করছেন বন্দর ব্যাবহারকারীরা। বন্দর সুত্র জানায়,নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে এই ড্রেজিং প্রকল্পে ব্যায় হবে ১ হাজার ৫৩৮ কোটি টাকা। নানা প্রতিবন্ধকতার কারনে ২০০২ সাল থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত মৃতপ্রায় বন্দরে পরিনত হয়েছিল মোংলা বন্দর। এ সময় বন্দরটি অচল হয়ে পড়ার মুল কারন ছিল বন্দরের আউটার ও ইনারবার চ্যানেলে ড্রেজিং না করা। যার কারনে ঔই সময় চরম নাব্য সংকট দেখা দেওয়ায় জাহাজ ভিড়তে পারতো না এ বন্দরে। মাসের পর মাস জাহাজ শুন্য হয়ে অচলাবস্থা ছিল বন্দর জুড়ে। বন্দরের আউটারবার ( বহিনোঙ্গর) ও ইনারবারে ( অভ্যন্তরীণ) নাব্য সংকটের কারনে কন্টেইনারবাহী ৯ দশমিক ৫০ মিটার গভীরতা সম্পন্ন জাহাজ মোংলা বন্দরে প্রবেশ করতে না পারায় কন্টেনারারাইজড মালামাল আমদানি রপ্তানিতে ব্যবসায়ীরা নিরুৎসাহিত হয়ে পড়েন। ২০২০ সালে ৭১২ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৪ কিলোমিটার আউটার ড্রেজিং এর কাজ শেষ হয়। এখন আউটার বার চ্যানেল দিয়ে বর্তমানে ৯ মিটার ড্রাফটের অনায়াসে আসা যাওয়া করছে। পরে বন্দর জেটিতে সাভাবিক জোয়ারে ৯ দশমিক ৫০ মিটারের অধিক গভীরতা সম্পন্ন জাহাজ আনার জন্য মোংলা বন্দরের ১৪৫ কিলোমিটার নৌ চ্যানেলের মধ্যে ৪৫ কিলোমিটার নৌপথ খননের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর ফলে ১০ মিটার ড্রাফটের জাহাজ ভিড়তে পারবে। এতে বন্দরের যেমন সক্ষমতা বাড়বে একই সাথে নৌ চ্যানেলের নাব্যতা ফিরলে বড় জাহাজ আর সমস্যা হবে না। মোংলা বন্দর কতৃপক্ষের পরিকল্পনা প্রধান মো: জহিরুল হক জানান,,নৌ চ্যানেল এই বন্দরের প্রান। সেই চ্যানেলকে রক্ষনাবেক্ষন করার জন্য মোংলা বন্দর এরই মধ্যে একটি বড় প্রকল্ল হাতে নিয়েছে। প্রকল্পটি পাচ বছর মেয়াদে নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে বাস্তবায়ন করা হবে। ১ হাজার ৫৩৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নৌবাহিনী অত্যান্ত দক্ষতায় শেষ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। মোংলা বন্দর কতৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল শাহীন রহমান জানান, দেশের দ্ধিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর বাচিয়ে রাখার সার্থে পশুর চ্যানেল ড্রেজিংয়ের বিকল্প নেই। প্রথমে আউটার ড্রেজিং শেষ করে ২০২১ সালের ১৩ মার্চ ইনারবার ড্রেজিংয়ের কাজ শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে মোংলা বন্দর দক্ষিন ও পশ্চিম অঞ্চলে অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় বলিষ্ঠ ভুমিকা রাখতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে আমরা সেটা প্রমান করতে পেরেছি। তিনি আরো বলেন এবছরে বন্দরের রেকর্ড সংখ্যক জাহাজের আগমন – নির্গমনের সাথে রাজস্ব বৃদ্ধি পেয়েছে। বন্দরকে গতিশীল ও আধুনিক করতে বন্দর কতৃপক্ষ বেশকয়েকটি প্রকল্প হতে নেওয়া হয়েছিল।, তার মধ্যে কিছু প্রকল্প শেষ হয়েছে কিছু চলমান রয়েছে। বর্তমানে মোংলা বন্দরের পশুর চ্যানেলের ইনারবার বা অভ্যন্তরীণ চ্যানেল ড্রেজিংয়ের কাজ চলছে এবং পশুর চ্যানেল সংরক্ষন ড্রেজিং শুরু করতে যাচ্ছি। গুরুত্বপূর্ণ এই কর্মযজ্ঞ শেষ হলে মোংলা বন্দরের নাব্য সংকট নিরসন সহ গতিধারা ও দেশের দ্ধিতীয় বৃহওম সমুদ্র বন্দরের সক্ষমতা কয়েকগুণ বৃদ্ধি পাবে। মোংলা বন্দর ব্যবহারকারী ক্যাপ্টেন রফিকুল ইসলাম, জুলফিকার আলী ও ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম বলেন, দেশের এই বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং গতিশীল বাড়াতে নৌ চ্যানেলে ড্রেজিংয়ের বিকল্প নেই। তাই ড্রেজিং কার্যক্রম দ্রুত শুরু করতে হবে। আর কোন কারনে ড্রেজিং বন্ধ হয়ে গেলে জাহাজ আসা ব্যহত হবে। ক্ষতিগ্রস্ত হবে বন্দর এবং সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।