, রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
সাহিত্যটাও আল্লাহর রাজি খুশির বিষয়বস্তু লেখকের মানসিক আদালতে সৈয়দা রাশিদা বারী ডিসেম্বরের শুরু থেকে, ঢাকাতেও শীত তো দেখতেছি বেশ কাঁপিয়ে তুলছে! গ্রাম গঞ্জে এক মাস আগে থেকেই শীত পড়ছে। দিন কাল বয়স এবং ছড়ঋতুর বার্তাবহ মিলিয়ে মনসহ শরীরচর্চার বহু ধরণ উপকরণ ব্যক্তির ইচ্ছা মাফিক করা জরুরী। মোটকথা যাকে বলে শুদ্ধ ভাষায় ব্যায়াম করা। ব্যায়ামের বহুৎ ধরণ তবে ব্যক্তির পছন্দমত হতে হবে। মনের উপর চাপ সৃষ্টি জুলুম অত্যাচারে ভালো কিছু উদ্ধার হয় না। সবকিছুর মধ্যে মন সবচেয়ে বড় বিষয় তাই মনের চর্চা লাগে। মন হৃদয় লাঞ্চ ভালো রাখতে সাধারণত আল্লাহর জিকির সর্ব উৎকৃষ্ট। শরীরচর্চায় যোগব্যায়াম এবং ঘরেই জগিং করা সর্বোত্তম পদ্ধতি যদিও। কিন্তু ব্যক্তির পছন্দটা বড় বিষয়। লোক দেখানো নামাজ পড়া আর বাইরের জগিং সাবমিট করা। রাস্তায় দৌড় ঝাপ ঝুলুম স্লিপিং ইত্যাদি করা একই অর্থ। যেহেতু এটা ঘরেই খুব ইজিলি স্বল্প সীমিত জায়গায়ও করা যায়। শরীর চর্চার যে ধাপ, যে অর্থ যে বিশ্লেষণ, আয়োজন, বিয়োজন, প্রয়োজন, রাস্তায় অথবা পার্কে যে জন্য করতে যাওয়া হয়, ঘরেও এমন কি শুয়ে বসে দাঁড়িয়েও সেই একই কাজ একই গুণ একই উপকার উপকরণ ১০০ ভাগ মিলানো সম্ভব। তারপর সময়ের স্পেসের কথা? একটা মানুষের নির্ধারিত কাজ তো করতেই হয়। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আল্লাহর ডাকাও এর মধ্যে পড়ে। তার মানে ইবাদত বন্দেগী করা, এটা সব ধর্মের জন্য হতে পারে। তাই এটাতেও সময় দিতে হয় সব ধরনের মানুষের। সেহেতু সৃষ্টিকর্তার প্রতি উপাসনা প্রত্যেক মানুষের মূল শিকড়, সর্ব প্রধান এবং প্রথম দায়িত্বের কাজ। ব্যায়ামের মধ্যে যদি সেই সাবজেক্টও সংশ্লিষ্ট থাকে তাহলে তো আর সময় নষ্ট করার প্রশ্ন, সময় অপচয়ের কষ্টটা থাকে না। তাই জন্য আমরা কিন্তু সব কাজের মধ্যেই আল্লাহর স্রষ্টার ঈশ্বরের ভগবানের ডাকার রাখার ইবাদতের সংশ্লিষ্টতা রাখতে পারি। রান্না বান্না তরকারি কাটা ঘর সংসারের ইত্যাদি কাজের মধ্যেও রাখতে পারি। একমাত্র লেখকরা লিখতে গেলে এটা হয় না। কেননা মন অন্তর তথ্য কালেকশন ইত্যাদি মিলিয়ে লেখার মধ্যেই কোমরে পয়সা গুঁজে রাখার মত গুজে রাখা লাগে সাহিত্যের সার্বিক মিটার পত্র বিষয়বস্তু। তাছাড়া সব কিছু আল্লাহর ডাকতে ডাকতে করা সম্ভব। যেহেতু লিখতে লিখতে সেটা করা যায় না তাই লেখকরা কি করতে হয়? কলম হাতে নিয়ে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে, ভিক্ষা চেয়ে নিতে হয় ঐ সময়টা। এবং সাহিত্যটাও আল্লাহর রাজি খুশির বিষয়বস্তু বলে, মানসিক আদালতে ধরে নিতে হয়! মূলত সাহিত্য চর্চা মানেও কিন্তু মানসিক মানবিক আদালতে উপস্থিত থাকা! ।এটা অবশ্য কেউ জানে না শুধু আধ্যাত্মিক প্রকৃতির লেখকই জানেন! তিনারা লেখালেখিতে সময় যতই শতভাগ দিন কিন্তু ফাঁকে ফাঁকে তো অবশ্যই কলম বন্ধ করে আল্লাহর ধ্যানে, গুণ জ্ঞানে লিপ্ত না থাকলে তো তাদের লেখাও হয় না। তাই ওটা করতে হয়। ওটা করা অজান্তে এবং নিজের শরীর ও মনের প্রয়োজনেই আর মেধা সার্ভিস এর প্রয়োজনে তাদের ওটা করা অটোমেটিক হয়ে যায়। ওটা না করলে লেখাও হয় না বললাম তো। লেখার মানসিক স্প্রিং হারিয়ে যায়। সব অকেজো নিতম্ব নিথম অচল বিচল হয়ে যায়। যার ফলে একান্তে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা, ওইটা দৈনন্দিন শারীরিক চাহিদা, যেমন খাওয়া ঘুমানো টয়লেটে যাওয়া ইত্যাদির মত তাৎক্ষণিক হয়ে যায়! শুধু শারীরিক চাহিদায় না, মানসিক প্রয়োজনেও। দৈনন্দিন চাহিদা না মিটিয়ে অবশিষ্ট রাখলে জীবনের সব থেমে যায়। যাপিত জীবনের শারীরিক মানসিক কাজ গুলো কেউ কারো শাসন বারণ জুলুম করে করাতে হয় না। ওটা ব্যক্তির আপন গরজে তার নিজস্ব ক্ষুধা, মন্দা চাহিদা, জল খাওয়া তৃষ্ণার মত, বেঁচে থাকার শর্তে, ভালো থাকার প্রয়োজনে, সবকিছুর উন্নয়ন উন্নতির স্বার্থে করা হয়ে যায়। যদি ব্যক্তি পাগল ভারসাম্য হারা হয় তবে তার কথা আলাদা। তবু তারও ওটা হয় তার নিজের অজান্তে। কেননা তার যেহেতু অনুভূতি থাকে না। সুস্থ ধারার মানুষের দৈনন্দিন চাহিদাগুলো মিটাবার জন্য মোটেই চাপ সৃষ্টির প্রয়োজন পড়ে না। কেউ যদি এই বিষয়ে চাপ প্রয়োগ করে তবে সেই ব্যক্তি ভারসামহীন পাগল এবং জুলুম বাজির কাতারে পড়ে!!! অনেক আধ্যাত্মিক দরবেশ ফকির অলি সুফি সাধক পন্ডিত বিশেষজ্ঞ জ্ঞানী গুণীর মত আমারও তো সেটাই মনে হয়। তবে আমার আজকের সাবজেক্ট শরীর মন সুস্থ রাখার পদ্ধতি ঘরে থেকেই করা জগিং হতে পারত। বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ এবং এখনই লিখতে মন চাচ্ছে। খুব বলতে দেখাতে ইচ্ছা হচ্ছে। তারপরও আজ পারছিনা। কারণ ওটার পরিকল্পিত অবস্থান আর ব্যবস্থাপত্র অন্য পর্যায়ে করতে হবে। লাগবে ভিডিও ম্যান লাগবে সহযোগী। আরো ইত্যাদি তাই এই বিষয়ে আমি বলবো লিখবো জানাবো আজ নয় অন্য দিন। ফেব্রুয়ারি মাস সামনে। নতুন করে বলার কিছু নেই, এবার কেমন হবে জানিনা। তবে এটা ভাষা শহীদদের স্মৃতির সম্মানার্থে বই প্রকাশের মাস। এই উপলক্ষে জাতীয় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলা একাডেমির চত্বর তথা সোহরাওয়ার্দী পার্ক ছাপিয়ে কবি সাহিত্যিক সাংবাদিক সম্পাদক প্রকাশক মানে লেখক পাঠক এবং সাহিত্য সংস্কৃতি ও বইপ্রেমিকদের মিলন মেলায় পরিণত হয়েছে পূর্বের আমার দেখা দিনগুলোতে। সাধারণ জনগণ ফেব্রুয়ারিকে বলে বইমেলার মাস। আমার হাতের আব্বাকে নিয়ে তার জন্ম শতবর্ষ স্মরণিকার কাজটাও যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমন জটিল পর্যায়ের। যেহেতু বিষয়টা নতুন আঙ্গিকে ভিন্ন পর্যায়ের। সেই কাজটাও ভিড় জমিয়েছে। আর আমার সম্পাদিত জাতীয় সচিত্র মাসিক ‘স্বপ্নের দেশ’ সে তো থাকেই। সব মিলিয়ে শরীর চর্চার ওই অপশন ধরা আপাতত বন্ধ রাখতে হচ্ছে। ধারাবাহিকতা অবলম্বনে যুক্ত হয়েছে আরেকটা জটিল পর্যায়ের কাজ। বিপুল বই নথিপত্র টেনে নিয়ে বেড়ানো কবি সাহিত্যিকদের জন্য সবচেয়ে কঠিন যে কাজটা বাসা চেঞ্জ! তবু সাহিত্যের ভারসাম্য রক্ষার্থে করতে হবে সেটাও! এবং সিডিউলের চিকিৎসা শরীরের ভারসাম্য রক্ষার্থে! এটা আরো জটিল!! চিকিৎসাটাও তো সময়ের এবং অর্থের দুর্ভিক্ষতায় অনেক পিছিয়ে সমস্যায় পরিণত হয়ে যাবার পথে!! পূর্বে বলেছি সব কিছুর সাথে বুকের মানিক ‘স্বপ্নের দেশ’ একদম রক্তের সাথে একাকার মিলেমিশে আছে। আমি বেঁচে থাকা পর্যন্ত এভাবে সাথেই চাই। শুধু পত্রিকাই নয় প্রত্যেকটাই নির্ধারিত সময় ব্যঞ্জন উপকরণের উপর নির্ভরশীল! আমি জানি না জানি না কিভাবে সম্ভব করবো?! সব কুলাবো। মানুষ তো মাত্র একলাই! সাহিত্য সংস্কৃতিকের ধারাবাহিকতা ধরে রাখা, এটা শুধু পুরুষের পক্ষেই সহজ। নারীর পক্ষে খুবই গুরুতর সমস্যার। কিংবদন্তি শিল্পী ফরিদা পারভীনের উপরের লেখায় সেটা ব্যক্ত করেছি নারীদের সমস্যার রূপ বিশ্লেষণে। এটা আসলে ব্যক্ত করার, বলারও উপায় নাই।‌ ভাষা নাই। নারী ঘটিত সত্যি কথা বললেও তাকে কেউ ভালো চোখে দেখেনা। ভালো মনে করে না। সাহিত্যিকদের যেহেতু প্রত্যেকটা কাজ এক একটা লিমিট টাইম মেনটেইনের বিষয়, নির্ধারিত একটা তারিখের মধ্যের বিষয়। ইত্যাদি। শরীর মন চর্চা বিষয়ে লিখতে বসলে, বাস্তবায়ন করলে, সিডিউলে আছে ওই সব উদ্ধার মিসটেক হবে। জীবনে একটা পেতে চাইলে তো একটা হারাতেই হয়। তাই আপাতত মাথার ভিতরে এই বিষয়টা ঘুর পাক খাইলেও, কাজ করলেও, দৌড় ঝাঁপ দিয়ে মাথার ভেতর থেকে বেরিয়ে আসতে চাইলেও, এ বিষয়ে লেখার কলমের ক্যাপ বন্ধ করছি, তাকে ধামা চাপা দিয়ে আটকিয়ে বন্দী রাখার মতো বন্দী করে। আমার জীবনের অধিকাংশ ইচ্ছা এবং যোগ্যতা পারদর্শিতা মেধার সঞ্চালন এইভাবে খাচায় বন্দি করে রাখা হয়েছে! নারী হয়েছি বলে, যেন জন্মই আমার আজন্ম পাপ হয়েছে! শিশুকালের ইচ্ছা খাঁচায় বন্দি করা হয়েছে! কিশোরী বয়সের ইচ্ছা খাঁচায় বন্দী হয়েছে! বয়জোষ্ঠ ইয়াং জীবনের ইচ্ছা খাঁচায় বন্দী রয়েছে! এখন তো বোধ হয় চলছে জীবনের পড়ন্ত বিকাল! দুপুর বেলাটা অর্থাৎ যৌবন কখন কাটলো! বিশ্বাস করুন আমি টেরও পাই নাই!বুঝতেও পারি নাই!! কখন কেটে গেল এবং কিভাবে?? আমি তো সেই আমি আজও যে আমি। পরিবর্তন কখন হলাম?! বিকাল ঘনিয়ে এলো কোন মহাপথ দিয়ে?! জীবনে শুধু মাত্র আজান দেওয়াটাই বুঝি। দিনের শুরু দিনের শেষ ২৪ ঘন্টার আগামাথা কিছুই জানি না, এমন হয় কখনো কখনো। যদি না ঘড়ির দিকে তাকায়!! ঘড়িই মাত্র ঠিক রাখে নামাজের ওয়াক্ত। আজানের শব্দ তো সকালের ফজরের একটা শব্দ ছাড়া, প্রায় সব আজানের এক। যদি মুয়াজ্জিন নামাজের ওয়াক্ত বলে, আযান দিতেন, তাহলে আমার জন্য ভালো হতো। সময়টা আমার উল্টাপাল্টা হওয়ার সম্ভাবনাই কখনো কখনো কারো থেকে জেনে নেই। যেহেতু সকাল এবং বিকাল তথা সন্ধ্যার ভাবমূর্তি একই প্রাই। কিন্তু কেউ বিশ্বাস করবে না তাই বলতেও চাই না। ঘড়ির দিকে না তাকালে জানতেও পারি না সময়ের ব্যবধান। ঘড়িতেও তো সকাল সাতটা এবং সন্ধ্যা ছয়টা সাতটা প্রকৃতির রূপ ব্যঞ্জনায় আমাকে এলোমেলো করে দেয়! এর ভিতরে আবার আমার রান্না করেও তো খেতেও হয়। সেটা আমার পেটের ঘড়ি বলে দেয়। খুধাই চুলার উপরে আমাকে টেনে নিয়ে যায়। এর নামই দৈনন্দিন চাহিদা, যাপিত জীবনের মূলধন, মূল্যবান মৌলিক কাজ। এই যে দারুন সুরে হৃদয় অন্তর মাতিয়ে আজান হচ্ছে! এখন আবার আমার মাগরিবের নামাজ আদায় এবং খাওয়ার জন্য রান্না করতে হবে। তাই রাখছি কলম বন্ধ করলাম। বিজয়ের মাস ডিসেম্বর ২০২৫ তোমাকে অভিনন্দন। তোমাকে সাদর সম্ভাষণ। তুমি আবার আমার জীবনে এসো, ভালোবাসায় ভালোলাগায়, মধুময় হয়ে, এই কামনাই বিদায়। ৯.১২.২০২৫ ইং, সন্ধ্যা সাড়ে ৫টা, মঙ্গলবার। ময়মনসিংহ জেলা তথ্য অফিস, আয়োজনে তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ গঠনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মকবুল হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি ময়মনসিংহ জেলা তথ্য অফিস, আয়োজনে তারুণ্য নির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন মিলনায়তনে আজ ০২ ডিসেম্বর মঙ্গলবার বিকেলে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। ময়মনসিংহ জেলা তথ্য অফিসের পরিচালক মীর আকরাম উদ্দীন আহম্মদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রেজা মো. গোলাম মাসুম প্রধান। প্রধান অতিথি বলেন, ইতিবাচক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিতে হবে। সভ্যতার অগ্রগতির সাথে সাথে প্রযুক্তির ইতিবাচক দিকগুলো গ্রহণ এবং নেতিবাচক দিকগুলো বর্জন করতে হবে। যুগের চাহিদার সাথে খাপ খাইয়ে তরুণ সমাজকে নিজেদের এগিয়ে নিতে হবে। গতিশীল জীবনে থেমে না গিয়ে সুচিন্তিতভাবে জীবনের মূল্যবান উপাদানগুলো বেছে নিতে হবে। তারুণ্যের শক্তি নিয়ে সমাজ, রাষ্ট্র গঠনে অমিত সম্ভাবনাময় বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে। স্বকীয় দক্ষতা বা স্কিল বৃদ্ধি করে তরুণদের বৈশ্বিক নাগরিক হিসেবে নিজেদের তৈরি করে তুলতে হবে। সভাপতির বক্তব্যে জেলা তথ্য অফিস, ময়মনসিংহের পরিচালক তরুণদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বারোপ করেন। তরুণরা যদি দেশের নিম্ন, উচ্চ যে কোনো পর্যায়ের মানুষকে সম্মান করতে শেখে, তবে তারা মানুষ হিসেবে আরো বড় হয়ে উঠবে বলে মন্তব্য করেন। আলোচনা সভায় অংশগ্রহণকারী তরুন প্রতিনিধিদের আলোচনায় উঠে আসে যে, সমাজ ও রাষ্ট্রের পরিবর্তনে সবচেয়ে অগ্রগামী ভূমিকা পালন করতে পারে দেশের তরুণসমাজ। তরুণদের অংশগ্রহণ ছাড়া ২৪-এর আন্দোলন সফল হতে পারতো না। আলোচনা সভায় সূচনা বক্তব্য রাখেন জেলা তথ্য অফিস, ময়মনসিংহের উপ-পরিচালক শেখ মো. শহীদুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বিদ্যাময়ী স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা নাছিমা আক্তার, এনটিভি ময়মনসিংহের ব্যুরোপ্রধান সাংবাদিক আইয়ুব আলী, ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়ার নির্বাহী পরিচালক বিবেশ রায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনের সমন্বয়ক গোকুল সূত্রধর মানিক, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধিসহ ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ৩ দিন ব্যাপী ওরশ ৯দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হইবে ময়মনসিংহ বিভাগীয় বইমেলা মকবুল হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি ময়মনসিংহ বিভাগীয় বইমেলা-২০২৫ আয়োজন উপলক্ষ্যে আজ বুধবার ২৬ নভেম্বর বিকেলে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে কার্যালয়ের আয়োজনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার মিজ্ ফারাহ শাম্মী। সভায় বইমেলা অনুষ্ঠানের স্থান নির্বাচন, কয়টি স্টল অংশগ্রহণ করবে, পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের জন্য আবাসনের ব্যবস্থা, মেলার প্রচারণা, মেলায় নিরবচ্ছিন্ন পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ, পরিচ্ছন্নতা ও মশক নিধন কার্যক্রম, প্রভৃতি মেলা আয়োজনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহ নিয়ে আলোচনা করা হয়। ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে মেলার প্রচারণা এবং শিশুতোষ বইয়ের উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি যেন মেলায় থাকে, সে ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণে সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়। মেলাকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলতে প্রতিদিন মেলাশেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনের কথা উল্লেখ করা হয়। ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার সভাপতির বক্তব্যে বলেন, ময়মনসিংহবাসী বই অনুরাগী। গতবারের থেকে বইমেলা এ বছর যেন আরো ভালোভাবে আয়োজন করা যায়, সেজন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। তিনি বিভাগীয় বইমেলার সার্বিক সাফল্য কামনা করেন। ৯ দিনব্যাপী ময়মনসিংহ বিভাগীয় বইমেলা আগামী ১২-২০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। প্রস্তুতিমূলক সভায় ময়মনসিংহের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার তাহমিনা আক্তার, আঞ্চলিক তথ্য অফিস ময়মনসিংহের উপপ্রধান তথ্য অফিসার মো. মনিরুজ্জামান, ময়মনসিংহ বিভাগীয় জেলা তথ্য অফিসের পরিচালক মীর আকরাম উদ্দীন আহম্মদ, বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, রাজনৈতিক ও ছাত্রপ্রতিনিধি, শিক্ষক, প্রকাশকসহ ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির দোয়া মাহফিল ময়মনসিংহে ৩৬৫০পিস ময়মনসিংহে ৩৬৫০পিস ইয়াবা ও মাদক বিক্রির ৩,৬০,৬৪০টাকাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার ০১ মকবুল হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি ময়মনসিংহে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ৩,৬৫০ পিস ইয়াবা ও মাদক বিক্রির ৩,৬০,৬৪০ টাকাসহ কুখ্যাত মাদক এক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, ময়মনসিংহবিভাগীয় গোয়েন্দা কার্যালয়, এঁর সহকারী পরিচালক মোঃ কাওসারুল হাসান রনি নেতৃত্বে কোতোয়ালী মডেল থানাধীন রঘুরামপুর দক্ষিণ টানপাড়া এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে মোঃ তানভীর হোসেন খান (৩৫), পিতাঃ মোঃ আলতাবুর রহমান, মাতাঃ তুলেনা আক্তার, সাং- মধুপুর, ওয়ার্ড নং- ০১, ইউপি- ২নং সহতা, থানা- বারহাট্টা, জেলা- নেত্রকোনাকে ৩,৬৫০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও মাদক বিক্রির ৩,৬০,৬৪০/- (তিন লক্ষ ষাট হাজার ছয়শত চল্লিশ) টাকাসহ গ্রেফতার করা হয়। অতঃপর পরিদর্শক জনাব খন্দকার ইকবাল হোসেন বাদী হয়ে আসামীর বিরুদ্ধে কোতোয়ালী মডেল থানায় একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করেন। ও মাদক বিক্রির ৩,৬০,৬৪০টাকাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার ০১ মকবুল হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি ময়মনসিংহে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ৩,৬৫০ পিস ইয়াবা ও মাদক বিক্রির ৩,৬০,৬৪০ টাকাসহ কুখ্যাত মাদক এক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, ময়মনসিংহবিভাগীয় গোয়েন্দা কার্যালয়, এঁর সহকারী পরিচালক মোঃ কাওসারুল হাসান রনি নেতৃত্বে কোতোয়ালী মডেল থানাধীন রঘুরামপুর দক্ষিণ টানপাড়া এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে মোঃ তানভীর হোসেন খান (৩৫), পিতাঃ মোঃ আলতাবুর রহমান, মাতাঃ তুলেনা আক্তার, সাং- মধুপুর, ওয়ার্ড নং- ০১, ইউপি- ২নং সহতা, থানা- বারহাট্টা, জেলা- নেত্রকোনাকে ৩,৬৫০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও মাদক বিক্রির ৩,৬০,৬৪০/- (তিন লক্ষ ষাট হাজার ছয়শত চল্লিশ) টাকাসহ গ্রেফতার করা হয়। অতঃপর পরিদর্শক জনাব খন্দকার ইকবাল হোসেন বাদী হয়ে আসামীর বিরুদ্ধে কোতোয়ালী মডেল থানায় একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করেন। মুক্তাগাছায় পরিবেশ অধিদপ্তরএবং জেলাও উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অবৈধ ইট বাটার প্রস্তুত বিরুদ্ধে মোবাইল কোট পরিচালিত মকবুল হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি ময়মনসিংহ পরিবেশ অধিদপ্ত, জেলা কার্যালয় এবং উপজেলা প্রশাসন, মুক্তাগাছার এর যৌথ উদ্যোগে ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার সাবানিয়া মোড়, কাঠবাওলা নামক এলাকায় মুক্তাগাছা উপজেলার সহকারী কমিশনার ( ভূমি) ও বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব লুবনা আহমেদ লুনার নেতৃত্বে আজ ২০নভেম্বর বৃহস্পতিবার অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন(নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৩ ( সংশৈাধিত ২০১৯) এর আলোকে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয় । মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে বর্ণিত আইনের ধারা ৫(২) ও ৮(৩) এর ব্যত্যয় ঘটিয়ে জেলা প্রশাসকের অনুমতি ব্যতীত এবং নিষিদ্ধ এলাকায় ইটভাটা স্থাপন, পরিচালনার অপরাধে মেসার্স মদিনা ব্রিকস নামক ইটভাটার চিমনিসহ দেয়াল ভেঙ্গে সম্পূর্ণরূপে ঘুড়িয়ে দেওয়া হয় এবং একইসাথে ইটভাটার সকল কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশনা প্রদান করা হয়। উক্ত মোবাইল কোর্টে পরিবেশ অধিদপ্তর, ময়মনসিংহ জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নাজিয়া উদ্দিন, পরিদর্শক মোঃ রুকন মিয়া প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এই সময় পরিবেশ অধিদপ্তর, ময়মনসিংহ বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আল মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন। ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের এর সদস্য, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অভিযান পরিচালনায় সহযোগিতা করেন। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। তুমি এতো অভিমানী কেনো মেয়ে? ~ সুমি ইসলাম  অলকার বারান্দায় __সালমা আক্তার

সাহিত্যটাও আল্লাহর রাজি খুশির বিষয়বস্তু লেখকের মানসিক আদালতে সৈয়দা রাশিদা বারী ডিসেম্বরের শুরু থেকে, ঢাকাতেও শীত তো দেখতেছি বেশ কাঁপিয়ে তুলছে! গ্রাম গঞ্জে এক মাস আগে থেকেই শীত পড়ছে। দিন কাল বয়স এবং ছড়ঋতুর বার্তাবহ মিলিয়ে মনসহ শরীরচর্চার বহু ধরণ উপকরণ ব্যক্তির ইচ্ছা মাফিক করা জরুরী। মোটকথা যাকে বলে শুদ্ধ ভাষায় ব্যায়াম করা। ব্যায়ামের বহুৎ ধরণ তবে ব্যক্তির পছন্দমত হতে হবে। মনের উপর চাপ সৃষ্টি জুলুম অত্যাচারে ভালো কিছু উদ্ধার হয় না। সবকিছুর মধ্যে মন সবচেয়ে বড় বিষয় তাই মনের চর্চা লাগে। মন হৃদয় লাঞ্চ ভালো রাখতে সাধারণত আল্লাহর জিকির সর্ব উৎকৃষ্ট। শরীরচর্চায় যোগব্যায়াম এবং ঘরেই জগিং করা সর্বোত্তম পদ্ধতি যদিও। কিন্তু ব্যক্তির পছন্দটা বড় বিষয়। লোক দেখানো নামাজ পড়া আর বাইরের জগিং সাবমিট করা। রাস্তায় দৌড় ঝাপ ঝুলুম স্লিপিং ইত্যাদি করা একই অর্থ। যেহেতু এটা ঘরেই খুব ইজিলি স্বল্প সীমিত জায়গায়ও করা যায়। শরীর চর্চার যে ধাপ, যে অর্থ যে বিশ্লেষণ, আয়োজন, বিয়োজন, প্রয়োজন, রাস্তায় অথবা পার্কে যে জন্য করতে যাওয়া হয়, ঘরেও এমন কি শুয়ে বসে দাঁড়িয়েও সেই একই কাজ একই গুণ একই উপকার উপকরণ ১০০ ভাগ মিলানো সম্ভব। তারপর সময়ের স্পেসের কথা? একটা মানুষের নির্ধারিত কাজ তো করতেই হয়। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আল্লাহর ডাকাও এর মধ্যে পড়ে। তার মানে ইবাদত বন্দেগী করা, এটা সব ধর্মের জন্য হতে পারে। তাই এটাতেও সময় দিতে হয় সব ধরনের মানুষের। সেহেতু সৃষ্টিকর্তার প্রতি উপাসনা প্রত্যেক মানুষের মূল শিকড়, সর্ব প্রধান এবং প্রথম দায়িত্বের কাজ। ব্যায়ামের মধ্যে যদি সেই সাবজেক্টও সংশ্লিষ্ট থাকে তাহলে তো আর সময় নষ্ট করার প্রশ্ন, সময় অপচয়ের কষ্টটা থাকে না। তাই জন্য আমরা কিন্তু সব কাজের মধ্যেই আল্লাহর স্রষ্টার ঈশ্বরের ভগবানের ডাকার রাখার ইবাদতের সংশ্লিষ্টতা রাখতে পারি। রান্না বান্না তরকারি কাটা ঘর সংসারের ইত্যাদি কাজের মধ্যেও রাখতে পারি। একমাত্র লেখকরা লিখতে গেলে এটা হয় না। কেননা মন অন্তর তথ্য কালেকশন ইত্যাদি মিলিয়ে লেখার মধ্যেই কোমরে পয়সা গুঁজে রাখার মত গুজে রাখা লাগে সাহিত্যের সার্বিক মিটার পত্র বিষয়বস্তু। তাছাড়া সব কিছু আল্লাহর ডাকতে ডাকতে করা সম্ভব। যেহেতু লিখতে লিখতে সেটা করা যায় না তাই লেখকরা কি করতে হয়? কলম হাতে নিয়ে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে, ভিক্ষা চেয়ে নিতে হয় ঐ সময়টা। এবং সাহিত্যটাও আল্লাহর রাজি খুশির বিষয়বস্তু বলে, মানসিক আদালতে ধরে নিতে হয়! মূলত সাহিত্য চর্চা মানেও কিন্তু মানসিক মানবিক আদালতে উপস্থিত থাকা! ।এটা অবশ্য কেউ জানে না শুধু আধ্যাত্মিক প্রকৃতির লেখকই জানেন! তিনারা লেখালেখিতে সময় যতই শতভাগ দিন কিন্তু ফাঁকে ফাঁকে তো অবশ্যই কলম বন্ধ করে আল্লাহর ধ্যানে, গুণ জ্ঞানে লিপ্ত না থাকলে তো তাদের লেখাও হয় না। তাই ওটা করতে হয়। ওটা করা অজান্তে এবং নিজের শরীর ও মনের প্রয়োজনেই আর মেধা সার্ভিস এর প্রয়োজনে তাদের ওটা করা অটোমেটিক হয়ে যায়। ওটা না করলে লেখাও হয় না বললাম তো। লেখার মানসিক স্প্রিং হারিয়ে যায়। সব অকেজো নিতম্ব নিথম অচল বিচল হয়ে যায়। যার ফলে একান্তে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা, ওইটা দৈনন্দিন শারীরিক চাহিদা, যেমন খাওয়া ঘুমানো টয়লেটে যাওয়া ইত্যাদির মত তাৎক্ষণিক হয়ে যায়! শুধু শারীরিক চাহিদায় না, মানসিক প্রয়োজনেও। দৈনন্দিন চাহিদা না মিটিয়ে অবশিষ্ট রাখলে জীবনের সব থেমে যায়। যাপিত জীবনের শারীরিক মানসিক কাজ গুলো কেউ কারো শাসন বারণ জুলুম করে করাতে হয় না। ওটা ব্যক্তির আপন গরজে তার নিজস্ব ক্ষুধা, মন্দা চাহিদা, জল খাওয়া তৃষ্ণার মত, বেঁচে থাকার শর্তে, ভালো থাকার প্রয়োজনে, সবকিছুর উন্নয়ন উন্নতির স্বার্থে করা হয়ে যায়। যদি ব্যক্তি পাগল ভারসাম্য হারা হয় তবে তার কথা আলাদা। তবু তারও ওটা হয় তার নিজের অজান্তে। কেননা তার যেহেতু অনুভূতি থাকে না। সুস্থ ধারার মানুষের দৈনন্দিন চাহিদাগুলো মিটাবার জন্য মোটেই চাপ সৃষ্টির প্রয়োজন পড়ে না। কেউ যদি এই বিষয়ে চাপ প্রয়োগ করে তবে সেই ব্যক্তি ভারসামহীন পাগল এবং জুলুম বাজির কাতারে পড়ে!!! অনেক আধ্যাত্মিক দরবেশ ফকির অলি সুফি সাধক পন্ডিত বিশেষজ্ঞ জ্ঞানী গুণীর মত আমারও তো সেটাই মনে হয়। তবে আমার আজকের সাবজেক্ট শরীর মন সুস্থ রাখার পদ্ধতি ঘরে থেকেই করা জগিং হতে পারত। বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ এবং এখনই লিখতে মন চাচ্ছে। খুব বলতে দেখাতে ইচ্ছা হচ্ছে। তারপরও আজ পারছিনা। কারণ ওটার পরিকল্পিত অবস্থান আর ব্যবস্থাপত্র অন্য পর্যায়ে করতে হবে। লাগবে ভিডিও ম্যান লাগবে সহযোগী। আরো ইত্যাদি তাই এই বিষয়ে আমি বলবো লিখবো জানাবো আজ নয় অন্য দিন। ফেব্রুয়ারি মাস সামনে। নতুন করে বলার কিছু নেই, এবার কেমন হবে জানিনা। তবে এটা ভাষা শহীদদের স্মৃতির সম্মানার্থে বই প্রকাশের মাস। এই উপলক্ষে জাতীয় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলা একাডেমির চত্বর তথা সোহরাওয়ার্দী পার্ক ছাপিয়ে কবি সাহিত্যিক সাংবাদিক সম্পাদক প্রকাশক মানে লেখক পাঠক এবং সাহিত্য সংস্কৃতি ও বইপ্রেমিকদের মিলন মেলায় পরিণত হয়েছে পূর্বের আমার দেখা দিনগুলোতে। সাধারণ জনগণ ফেব্রুয়ারিকে বলে বইমেলার মাস। আমার হাতের আব্বাকে নিয়ে তার জন্ম শতবর্ষ স্মরণিকার কাজটাও যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমন জটিল পর্যায়ের। যেহেতু বিষয়টা নতুন আঙ্গিকে ভিন্ন পর্যায়ের। সেই কাজটাও ভিড় জমিয়েছে। আর আমার সম্পাদিত জাতীয় সচিত্র মাসিক ‘স্বপ্নের দেশ’ সে তো থাকেই। সব মিলিয়ে শরীর চর্চার ওই অপশন ধরা আপাতত বন্ধ রাখতে হচ্ছে। ধারাবাহিকতা অবলম্বনে যুক্ত হয়েছে আরেকটা জটিল পর্যায়ের কাজ। বিপুল বই নথিপত্র টেনে নিয়ে বেড়ানো কবি সাহিত্যিকদের জন্য সবচেয়ে কঠিন যে কাজটা বাসা চেঞ্জ! তবু সাহিত্যের ভারসাম্য রক্ষার্থে করতে হবে সেটাও! এবং সিডিউলের চিকিৎসা শরীরের ভারসাম্য রক্ষার্থে! এটা আরো জটিল!! চিকিৎসাটাও তো সময়ের এবং অর্থের দুর্ভিক্ষতায় অনেক পিছিয়ে সমস্যায় পরিণত হয়ে যাবার পথে!! পূর্বে বলেছি সব কিছুর সাথে বুকের মানিক ‘স্বপ্নের দেশ’ একদম রক্তের সাথে একাকার মিলেমিশে আছে। আমি বেঁচে থাকা পর্যন্ত এভাবে সাথেই চাই। শুধু পত্রিকাই নয় প্রত্যেকটাই নির্ধারিত সময় ব্যঞ্জন উপকরণের উপর নির্ভরশীল! আমি জানি না জানি না কিভাবে সম্ভব করবো?! সব কুলাবো। মানুষ তো মাত্র একলাই! সাহিত্য সংস্কৃতিকের ধারাবাহিকতা ধরে রাখা, এটা শুধু পুরুষের পক্ষেই সহজ। নারীর পক্ষে খুবই গুরুতর সমস্যার। কিংবদন্তি শিল্পী ফরিদা পারভীনের উপরের লেখায় সেটা ব্যক্ত করেছি নারীদের সমস্যার রূপ বিশ্লেষণে। এটা আসলে ব্যক্ত করার, বলারও উপায় নাই।‌ ভাষা নাই। নারী ঘটিত সত্যি কথা বললেও তাকে কেউ ভালো চোখে দেখেনা। ভালো মনে করে না। সাহিত্যিকদের যেহেতু প্রত্যেকটা কাজ এক একটা লিমিট টাইম মেনটেইনের বিষয়, নির্ধারিত একটা তারিখের মধ্যের বিষয়। ইত্যাদি। শরীর মন চর্চা বিষয়ে লিখতে বসলে, বাস্তবায়ন করলে, সিডিউলে আছে ওই সব উদ্ধার মিসটেক হবে। জীবনে একটা পেতে চাইলে তো একটা হারাতেই হয়। তাই আপাতত মাথার ভিতরে এই বিষয়টা ঘুর পাক খাইলেও, কাজ করলেও, দৌড় ঝাঁপ দিয়ে মাথার ভেতর থেকে বেরিয়ে আসতে চাইলেও, এ বিষয়ে লেখার কলমের ক্যাপ বন্ধ করছি, তাকে ধামা চাপা দিয়ে আটকিয়ে বন্দী রাখার মতো বন্দী করে। আমার জীবনের অধিকাংশ ইচ্ছা এবং যোগ্যতা পারদর্শিতা মেধার সঞ্চালন এইভাবে খাচায় বন্দি করে রাখা হয়েছে! নারী হয়েছি বলে, যেন জন্মই আমার আজন্ম পাপ হয়েছে! শিশুকালের ইচ্ছা খাঁচায় বন্দি করা হয়েছে! কিশোরী বয়সের ইচ্ছা খাঁচায় বন্দী হয়েছে! বয়জোষ্ঠ ইয়াং জীবনের ইচ্ছা খাঁচায় বন্দী রয়েছে! এখন তো বোধ হয় চলছে জীবনের পড়ন্ত বিকাল! দুপুর বেলাটা অর্থাৎ যৌবন কখন কাটলো! বিশ্বাস করুন আমি টেরও পাই নাই!বুঝতেও পারি নাই!! কখন কেটে গেল এবং কিভাবে?? আমি তো সেই আমি আজও যে আমি। পরিবর্তন কখন হলাম?! বিকাল ঘনিয়ে এলো কোন মহাপথ দিয়ে?! জীবনে শুধু মাত্র আজান দেওয়াটাই বুঝি। দিনের শুরু দিনের শেষ ২৪ ঘন্টার আগামাথা কিছুই জানি না, এমন হয় কখনো কখনো। যদি না ঘড়ির দিকে তাকায়!! ঘড়িই মাত্র ঠিক রাখে নামাজের ওয়াক্ত। আজানের শব্দ তো সকালের ফজরের একটা শব্দ ছাড়া, প্রায় সব আজানের এক। যদি মুয়াজ্জিন নামাজের ওয়াক্ত বলে, আযান দিতেন, তাহলে আমার জন্য ভালো হতো। সময়টা আমার উল্টাপাল্টা হওয়ার সম্ভাবনাই কখনো কখনো কারো থেকে জেনে নেই। যেহেতু সকাল এবং বিকাল তথা সন্ধ্যার ভাবমূর্তি একই প্রাই। কিন্তু কেউ বিশ্বাস করবে না তাই বলতেও চাই না। ঘড়ির দিকে না তাকালে জানতেও পারি না সময়ের ব্যবধান। ঘড়িতেও তো সকাল সাতটা এবং সন্ধ্যা ছয়টা সাতটা প্রকৃতির রূপ ব্যঞ্জনায় আমাকে এলোমেলো করে দেয়! এর ভিতরে আবার আমার রান্না করেও তো খেতেও হয়। সেটা আমার পেটের ঘড়ি বলে দেয়। খুধাই চুলার উপরে আমাকে টেনে নিয়ে যায়। এর নামই দৈনন্দিন চাহিদা, যাপিত জীবনের মূলধন, মূল্যবান মৌলিক কাজ। এই যে দারুন সুরে হৃদয় অন্তর মাতিয়ে আজান হচ্ছে! এখন আবার আমার মাগরিবের নামাজ আদায় এবং খাওয়ার জন্য রান্না করতে হবে। তাই রাখছি কলম বন্ধ করলাম। বিজয়ের মাস ডিসেম্বর ২০২৫ তোমাকে অভিনন্দন। তোমাকে সাদর সম্ভাষণ। তুমি আবার আমার জীবনে এসো, ভালোবাসায় ভালোলাগায়, মধুময় হয়ে, এই কামনাই বিদায়। ৯.১২.২০২৫ ইং, সন্ধ্যা সাড়ে ৫টা, মঙ্গলবার।

ময়মনসিংহ জেলা তথ্য অফিস, আয়োজনে তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ গঠনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মকবুল হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি ময়মনসিংহ জেলা তথ্য অফিস, আয়োজনে তারুণ্য নির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন মিলনায়তনে আজ ০২ ডিসেম্বর মঙ্গলবার বিকেলে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। ময়মনসিংহ জেলা তথ্য অফিসের পরিচালক মীর আকরাম উদ্দীন আহম্মদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রেজা মো. গোলাম মাসুম প্রধান। প্রধান অতিথি বলেন, ইতিবাচক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিতে হবে। সভ্যতার অগ্রগতির সাথে সাথে প্রযুক্তির ইতিবাচক দিকগুলো গ্রহণ এবং নেতিবাচক দিকগুলো বর্জন করতে হবে। যুগের চাহিদার সাথে খাপ খাইয়ে তরুণ সমাজকে নিজেদের এগিয়ে নিতে হবে। গতিশীল জীবনে থেমে না গিয়ে সুচিন্তিতভাবে জীবনের মূল্যবান উপাদানগুলো বেছে নিতে হবে। তারুণ্যের শক্তি নিয়ে সমাজ, রাষ্ট্র গঠনে অমিত সম্ভাবনাময় বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে। স্বকীয় দক্ষতা বা স্কিল বৃদ্ধি করে তরুণদের বৈশ্বিক নাগরিক হিসেবে নিজেদের তৈরি করে তুলতে হবে। সভাপতির বক্তব্যে জেলা তথ্য অফিস, ময়মনসিংহের পরিচালক তরুণদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বারোপ করেন। তরুণরা যদি দেশের নিম্ন, উচ্চ যে কোনো পর্যায়ের মানুষকে সম্মান করতে শেখে, তবে তারা মানুষ হিসেবে আরো বড় হয়ে উঠবে বলে মন্তব্য করেন। আলোচনা সভায় অংশগ্রহণকারী তরুন প্রতিনিধিদের আলোচনায় উঠে আসে যে, সমাজ ও রাষ্ট্রের পরিবর্তনে সবচেয়ে অগ্রগামী ভূমিকা পালন করতে পারে দেশের তরুণসমাজ। তরুণদের অংশগ্রহণ ছাড়া ২৪-এর আন্দোলন সফল হতে পারতো না। আলোচনা সভায় সূচনা বক্তব্য রাখেন জেলা তথ্য অফিস, ময়মনসিংহের উপ-পরিচালক শেখ মো. শহীদুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বিদ্যাময়ী স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা নাছিমা আক্তার, এনটিভি ময়মনসিংহের ব্যুরোপ্রধান সাংবাদিক আইয়ুব আলী, ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়ার নির্বাহী পরিচালক বিবেশ রায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনের সমন্বয়ক গোকুল সূত্রধর মানিক, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধিসহ ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

৯দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হইবে ময়মনসিংহ বিভাগীয় বইমেলা মকবুল হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি ময়মনসিংহ বিভাগীয় বইমেলা-২০২৫ আয়োজন উপলক্ষ্যে আজ বুধবার ২৬ নভেম্বর বিকেলে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে কার্যালয়ের আয়োজনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার মিজ্ ফারাহ শাম্মী। সভায় বইমেলা অনুষ্ঠানের স্থান নির্বাচন, কয়টি স্টল অংশগ্রহণ করবে, পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের জন্য আবাসনের ব্যবস্থা, মেলার প্রচারণা, মেলায় নিরবচ্ছিন্ন পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ, পরিচ্ছন্নতা ও মশক নিধন কার্যক্রম, প্রভৃতি মেলা আয়োজনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহ নিয়ে আলোচনা করা হয়। ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে মেলার প্রচারণা এবং শিশুতোষ বইয়ের উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি যেন মেলায় থাকে, সে ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণে সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়। মেলাকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলতে প্রতিদিন মেলাশেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনের কথা উল্লেখ করা হয়। ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার সভাপতির বক্তব্যে বলেন, ময়মনসিংহবাসী বই অনুরাগী। গতবারের থেকে বইমেলা এ বছর যেন আরো ভালোভাবে আয়োজন করা যায়, সেজন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। তিনি বিভাগীয় বইমেলার সার্বিক সাফল্য কামনা করেন। ৯ দিনব্যাপী ময়মনসিংহ বিভাগীয় বইমেলা আগামী ১২-২০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। প্রস্তুতিমূলক সভায় ময়মনসিংহের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার তাহমিনা আক্তার, আঞ্চলিক তথ্য অফিস ময়মনসিংহের উপপ্রধান তথ্য অফিসার মো. মনিরুজ্জামান, ময়মনসিংহ বিভাগীয় জেলা তথ্য অফিসের পরিচালক মীর আকরাম উদ্দীন আহম্মদ, বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, রাজনৈতিক ও ছাত্রপ্রতিনিধি, শিক্ষক, প্রকাশকসহ ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

ময়মনসিংহে ৩৬৫০পিস ময়মনসিংহে ৩৬৫০পিস ইয়াবা ও মাদক বিক্রির ৩,৬০,৬৪০টাকাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার ০১ মকবুল হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি ময়মনসিংহে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ৩,৬৫০ পিস ইয়াবা ও মাদক বিক্রির ৩,৬০,৬৪০ টাকাসহ কুখ্যাত মাদক এক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, ময়মনসিংহবিভাগীয় গোয়েন্দা কার্যালয়, এঁর সহকারী পরিচালক মোঃ কাওসারুল হাসান রনি নেতৃত্বে কোতোয়ালী মডেল থানাধীন রঘুরামপুর দক্ষিণ টানপাড়া এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে মোঃ তানভীর হোসেন খান (৩৫), পিতাঃ মোঃ আলতাবুর রহমান, মাতাঃ তুলেনা আক্তার, সাং- মধুপুর, ওয়ার্ড নং- ০১, ইউপি- ২নং সহতা, থানা- বারহাট্টা, জেলা- নেত্রকোনাকে ৩,৬৫০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও মাদক বিক্রির ৩,৬০,৬৪০/- (তিন লক্ষ ষাট হাজার ছয়শত চল্লিশ) টাকাসহ গ্রেফতার করা হয়। অতঃপর পরিদর্শক জনাব খন্দকার ইকবাল হোসেন বাদী হয়ে আসামীর বিরুদ্ধে কোতোয়ালী মডেল থানায় একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করেন। ও মাদক বিক্রির ৩,৬০,৬৪০টাকাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার ০১ মকবুল হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি ময়মনসিংহে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ৩,৬৫০ পিস ইয়াবা ও মাদক বিক্রির ৩,৬০,৬৪০ টাকাসহ কুখ্যাত মাদক এক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, ময়মনসিংহবিভাগীয় গোয়েন্দা কার্যালয়, এঁর সহকারী পরিচালক মোঃ কাওসারুল হাসান রনি নেতৃত্বে কোতোয়ালী মডেল থানাধীন রঘুরামপুর দক্ষিণ টানপাড়া এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে মোঃ তানভীর হোসেন খান (৩৫), পিতাঃ মোঃ আলতাবুর রহমান, মাতাঃ তুলেনা আক্তার, সাং- মধুপুর, ওয়ার্ড নং- ০১, ইউপি- ২নং সহতা, থানা- বারহাট্টা, জেলা- নেত্রকোনাকে ৩,৬৫০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও মাদক বিক্রির ৩,৬০,৬৪০/- (তিন লক্ষ ষাট হাজার ছয়শত চল্লিশ) টাকাসহ গ্রেফতার করা হয়। অতঃপর পরিদর্শক জনাব খন্দকার ইকবাল হোসেন বাদী হয়ে আসামীর বিরুদ্ধে কোতোয়ালী মডেল থানায় একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করেন।

মুক্তাগাছায় পরিবেশ অধিদপ্তরএবং জেলাও উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অবৈধ ইট বাটার প্রস্তুত বিরুদ্ধে মোবাইল কোট পরিচালিত মকবুল হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি ময়মনসিংহ পরিবেশ অধিদপ্ত, জেলা কার্যালয় এবং উপজেলা প্রশাসন, মুক্তাগাছার এর যৌথ উদ্যোগে ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার সাবানিয়া মোড়, কাঠবাওলা নামক এলাকায় মুক্তাগাছা উপজেলার সহকারী কমিশনার ( ভূমি) ও বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব লুবনা আহমেদ লুনার নেতৃত্বে আজ ২০নভেম্বর বৃহস্পতিবার অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন(নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৩ ( সংশৈাধিত ২০১৯) এর আলোকে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয় । মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে বর্ণিত আইনের ধারা ৫(২) ও ৮(৩) এর ব্যত্যয় ঘটিয়ে জেলা প্রশাসকের অনুমতি ব্যতীত এবং নিষিদ্ধ এলাকায় ইটভাটা স্থাপন, পরিচালনার অপরাধে মেসার্স মদিনা ব্রিকস নামক ইটভাটার চিমনিসহ দেয়াল ভেঙ্গে সম্পূর্ণরূপে ঘুড়িয়ে দেওয়া হয় এবং একইসাথে ইটভাটার সকল কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশনা প্রদান করা হয়। উক্ত মোবাইল কোর্টে পরিবেশ অধিদপ্তর, ময়মনসিংহ জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নাজিয়া উদ্দিন, পরিদর্শক মোঃ রুকন মিয়া প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এই সময় পরিবেশ অধিদপ্তর, ময়মনসিংহ বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আল মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন। ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের এর সদস্য, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অভিযান পরিচালনায় সহযোগিতা করেন। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

১০